Discuss Forum
1.
কোন ধাতু গুলো মূলত এক ?
- A. সমধাতু ও প্রযোজক ধাতু
- B. সমধাতু ও প্রযোজক ধাতু
- C. সমধাতু ও প্রযোজক ধাতু
- D. সমধাতু ও প্রযোজক ধাতু
Answer: Option B
Explanation:
তু গঠিত হয়ে থাকে। সাধিত ধাতু তিন প্রকার। যথা:
১. প্রযোজক ধাতু ২. নাম ধাতু ৩. কর্মবাচ্যের ধাতু
১. প্রযোজক ধাতু: মৌলিক ধাতুর পরে (অপরকে নিয়োজিত করা অর্থে) ‘আ’ প্রত্যয়যোগে যে ধাতু গঠিত হয়, তাকে প্রযোজক ধাতু বা ণিজন্ত ধাতু বলে। যেমন: পড়্ + আ = শিক্ষক ছাত্রদের পড়াচ্ছেন। কর্ + আ = করা। সে নিজে করে না, অন্যকে দিয়ে করায়।
২. নাম ধাতু: বিশেষ্য, বিশেষণ ও অনুকার অব্যয়ের পরে ‘আ’ প্রত্যয়যোগে গঠিত ধাতুকে নাম ধাতু বলে। যেমন: ঘুম্ + আ = ঘুমা। বাবা ঘুমাচ্ছেন।
হাত্ + আ = হাতা। অন্যের পকেট হাতানো আমার স্বভাব নয়।
৩. কর্মবাচ্যের ধাতু: বাক্যে কর্তার চেয়ে কর্মের সঙ্গে যখন ক্রিয়ার সম্পর্ক প্রধান হয়ে ওঠে, তখন সে ক্রিয়াকে কর্মবাচ্যের ক্রিয়া বলে। কর্মবাচ্যের ক্রিয়ার মূলকে কর্মবাচ্যের ধাতু বলে। মৌলিক ধাতুর সঙ্গে ‘আ’ প্রত্যয়যোগে কর্মবাচ্যের ধাতু গঠিত হয়।
যেমন: কর্ + আ = করা। আমি তোমাকে অঙ্কটি করতে বলেছি। হার্ + আ = হারা। বইটি হারিয়ে ফেলেছি।
Post your comments here: