Discuss Forum
1.
- A. ৬ প্রকার
- B. ৬ প্রকার
- C. ৬ প্রকার
- D. ৬ প্রকার
Answer: Option B
Explanation:
বাংলা ভাষায় উপসর্গ প্রধানত তিন প্রকার: খাঁটি বাংলা উপসর্গ, তৎসম বা সংস্কৃত উপসর্গ, এবং বিদেশি উপসর্গ। এই তিন ধরনের উপসর্গ শব্দ বা ধাতুর আগে বসে শব্দের অর্থের পরিবর্তন, সম্প্রসারণ, সংকোচন বা নতুন অর্থবোধক শব্দ তৈরি করে।
এখানে প্রকারভেদগুলো উল্লেখ করা হলো:
১. খাঁটি বাংলা উপসর্গ: বাংলা ভাষার নিজস্ব উপসর্গ, যেমন: অ-, অঘা-, অজ-, আ-, ইতি-, উন্-, কু-, নি-, পাতি-, বি-, স-, সু- ইত্যাদি।
২. তৎসম (সংস্কৃত) উপসর্গ: সংস্কৃত ভাষা থেকে আগত উপসর্গ, যেমন: প্র-, পরা-, পরি-, নির-, প্রতি-, বি-, সম-, অধি-, অনু-, অপ-, উপ-, অতি-, অভি-, উৎ-, দুর- ইত্যাদি।
৩. বিদেশি উপসর্গ: অন্যান্য বিদেশি ভাষা থেকে বাংলায় আগত উপসর্গ। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
- ফারসি উপসর্গ: যেমন: কম-, কার-, দর-, ফি-, বে-, বর-, সু-, না- ইত্যাদি।
- আরবি উপসর্গ: যেমন: আম-, খাস-, লা-, গর-।
- ইংরেজি উপসর্গ: যেমন: ফুল-, হাফ-, সাব-, হেড- ইত্যাদি।
- হিন্দুস্তানি উপসর্গ: যেমন: দারোগা, হর-, দাদর-।
Post your comments here: