Discuss Forum

1. কেন্দ্রিকার বিভাজনকে বলা হয়-

  • A. অ্যামাইটোসিস
  • B. অ্যামাইটোসিস
  • C. অ্যামাইটোসিস
  • D. অ্যামাইটোসিস

Answer: Option D

Explanation:

কেন্দ্রিকার বিভাজনকে ক্যারিওকাইনেসিস বলা হয়।

অ্যামাইটোসিস: এটি একটি সরল কোষ বিভাজন প্রক্রিয়া যেখানে নিউক্লিয়াস বিভক্ত হয়, কিন্তু কোষঝিল্লি বিভক্ত হয় না।
ক্লিজেভ: এটি কোষের বিভাজন প্রক্রিয়ার শেষ পর্যায় যেখানে কোষঝিল্লি বিভক্ত হয়ে দুটি অপত্য কোষ তৈরি করে।
সাইটোকাইনেসিস: এটি কোষের বিভাজন প্রক্রিয়ার শেষ পর্যায় যেখানে কোষঝিল্লি বিভক্ত হয়ে দুটি অপত্য কোষ তৈরি করে।
ক্যারিওকাইনেসিস কোষ বিভাজনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যেখানে নিউক্লিয়াস বিভক্ত হয়ে দুটি অপত্য নিউক্লিয়াস তৈরি করে। এই প্রক্রিয়া মাইটোসিস এবং মিয়োসিস উভয়ের মধ্যে ঘটে।

ক্যারিওকাইনেসিসের ধাপগুলি:

প্রোফেজ: এই পর্যায়ে, নিউক্লিয়াস ঘনীভূত হয় এবং ক্রোমোসোম দৃশ্যমান হয়ে ওঠে।
মেটাফেজ: এই পর্যায়ে, ক্রোমোসোম নিউক্লিয়াসের কেন্দ্রে সারিবদ্ধ হয়।
অ্যানাফেজ: এই পর্যায়ে, সিস্টার ক্রোমাটিডগুলি বিচ্ছিন্ন হয় এবং বিপরীত মেরুতে টানা হয়।
টেলোফেজ: এই পর্যায়ে, নিউক্লিয়াস পুনর্গঠিত হয় এবং ক্রোমোসোমগুলি ডিকন্ডেন্স হয়।
ক্যারিওকাইনেসিসের গুরুত্ব:

জিনগত উপাদানের সমান বন্টন: ক্যারিওকাইনেসিস নিশ্চিত করে যে প্রতিটি অপত্য কোষ মাতৃকোষের সমান জিনগত উপাদান পায়।
কোষের বৃদ্ধি ও বিকাশ: ক্যারিওকাইনেসিস নতুন কোষ তৈরিতে সাহায্য করে, যা জীবের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয়।
জীবের মেরামত: ক্যারিওকাইনেসিস ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলি মেরামত করতে এবং নতুন কোষ তৈরি করতে সাহায্য করে।


Post your comments here:

Name:
Mobile:
Email:(Optional)

» Your comments will be displayed only after manual approval.