Discuss Forum

1. শ্রেণীবিন্যাসের অন্যতম বৈশিষ্ট্যগুলো হলো-

  • A. কোষর সংখ্যা
  • B. কোষর সংখ্যা
  • C. কোষর সংখ্যা
  • D. কোষর সংখ্যা

Answer: Option D

Explanation:

শ্রেণীবিন্যাসের অন্যতম বৈশিষ্ট্যগুলো হলো বিভিন্ন জীবের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে তাদের ধাপে ধাপে সাজানো এবং ভাগ করা। এই বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে রয়েছে কোষের সংখ্যা, দেহের গঠন, উপাঙ্গের বিন্যাস, স্বভাব, প্রজনন, গতিশীলতা এবং অন্যান্য বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ গঠন। আধুনিক শ্রেণীবিন্যাসে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো জিনগত ও আণবিক তথ্যের ভিত্তিতেও বিশ্লেষণ করা হয়। 
প্রধান বৈশিষ্ট্য
  • বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে বিভাজন: জীবদের মধ্যেকার সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে এদেরকে বিভিন্ন দলে ভাগ করা হয়।
  • কোষের সংখ্যা: এককোষী এবং বহুকোষী জীবকে আলাদা করা হয়।
  • দেহের গঠন: দেহের গঠন, যেমন - টিস্যু এবং অঙ্গপ্রত্যঙ্গের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি অনুসারে শ্রেণীবিন্যাস করা হয়।
  • উপাঙ্গ: উপাঙ্গের সংখ্যা এবং গঠনও শ্রেণীবিন্যাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ মানদণ্ড।
  • স্বভাব: জীবদের স্বভাব, যেমন—প্রজনন, খাদ্যাভ্যাস, এবং চলাফেরার ওপর ভিত্তি করেও এদের শ্রেণীবিন্যাস করা হয়।
  • দ্বিপদ নামকরণ: প্রতিটি প্রজাতিকে একটি দ্বিপদ বৈজ্ঞানিক নাম দেওয়া হয়, যা গণ (Genus) এবং প্রজাতি (Species) নামে পরিচিত।
  • ধাপভিত্তিক সংগঠন: জীবজগৎকে একটি নির্দিষ্ট স্তরে বা ধাপে সংগঠিত করা হয়, যেমন: রাজ্য (Kingdom), পর্ব (Phylum), শ্রেণি (Class), বর্গ (Order), গোত্র (Family), গণ (Genus) এবং প্রজাতি (Species)।
  • জিনগত ও আণবিক বিশ্লেষণ: আধুনিক শ্রেণীবিন্যাসে, ডিএনএ বিশ্লেষণের মতো আণবিক তথ্য ব্যবহার করে জীবদের মধ্যেকার বিবর্তনিক সম্পর্ক নির্ধারণ করা হয়। 

Post your comments here:

Name:
Mobile:
Email:(Optional)

» Your comments will be displayed only after manual approval.