Discuss Forum

1.

কম্পিউটারের প্রসেসর কে বোঝানোর জন্য বিভিন্ন বর্ণ, প্রতীক, চিহ্ন, সংখ্যাকে বাইনারিতে (0,1) রূপান্তর করে ইউনিক সংকেত তৈরি করা হয়, যাকে কোড বলে।

কোডকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়। যথা: 

নিউমেরিক কোড: 
অক্টাল কোড: বাইনারি ৩ বিট বিশিষ্ট কোডকে অক্টাল কোড বলে। কম্পিউটার ও মাইক্রোপ্রসেসের এর মধ্যে সংযোগ সৃষ্টির জন্য এই কোড ব্যবহৃত হয়। 
হেক্সা ডেসিমাল কোড:  কম্পিউটার ও মাইক্রোপ্রসেসের এর মধ্যে সংযোগ সৃষ্টির জন্য এই কোড ব্যবহৃত হয়। 
BCD কোড: BCD এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Binary Coded Decimal. দশমিক সংখ্যার প্রতিটি অংককে সমতুল্য 4 বিট বিশিষ্ট বাইনারি সংখ্যায় প্রকাশ করাকে বিসিডি কোড বলে। উল্লেখ্য যে, বাইনারি সংখ্যা ও BCD কোড এক নয়। 
যেমন: (13)10 = (1101)2 [বাইনারি]   (13)10 = (0001 0011)BCD [BCD]

BCD কোড অনেক প্রকারের হয়ে থাকে।যেমন: 

BCD 8421 (NBCD)
BCD 7421
BCD 5421
BCD 2421
BCD 6423 ইত্যাদি।
আলফা নিউমেরিক কোড: যে কোড এ ইংরেজি সকল অক্ষর (A-Z, a-z) সব অংক (0-9)  গাণিতিক চিহ্ন (+,-,×,÷ ) ও বিশেষ চিহ্ন (@,#,?,!,/ ইত্যাদি) সব রয়েছে তাকে আলফা নিউমেরিক কোড বলে। কয়েকটি জনপ্রিয় আলফানিমেরিক কোড হল:
ASCII কোড: ASCII এর পূর্ণরূপ হচ্ছে American Standard Code for Information Interchange. এ কোডে বর্ণ, অংক, চিহ্ন সব ধরনের ক্যারেক্টারে রয়েছে ।
EBCDIC কোড: EBCDIC এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Extended Binary Coded Decimal Information Code. ৮ বিট বিশিষ্ট বাইনারি সংখ্যাকে EBCDIC কোড বলে। 
Unicode:

  • A.
  • B.
  • C.
  • D.

Answer: Option False

Explanation:


Post your comments here:

Name:
Mobile:
Email:(Optional)

» Your comments will be displayed only after manual approval.