Discuss Forum

1. জাতীয় পরিবেশ নীতি ২০১৮-এর লক্ষ্য কী?

  • A. ২০২৫ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ শূন্যে আনা
  • B. ২০২৫ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ শূন্যে আনা
  • C. ২০২৫ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ শূন্যে আনা
  • D. ২০২৫ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ শূন্যে আনা

Answer: Option B

Explanation:

জাতীয় পরিবেশ নীতি ২০১৮-এর লক্ষ্য হলো ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করা। যা পরিবেশগত মানোন্নয়ন, প্রাকৃতিক পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে একটি সুস্থ, নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব সমাজ নিশ্চিত করা। এই নীতি ১৯৯২ সালের জাতীয় পরিবেশ নীতির একটি সংশোধিত ও পরিমার্জিত রূপ এবং এতে পরিবেশের বিভিন্ন দিক যেমন—জলবায়ু পরিবর্তন, দূষণ রোধ, এবং নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। 

নীতিটির মূল উদ্দেশ্যগুলো হলো:

  • প্রাকৃতিক পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ: পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষা করা এবং পরিবেশের ক্ষতি করে এমন কাজ রোধ করা। 
  • পরিবেশগত মানোন্নয়ন: সামগ্রিক পরিবেশের মান বৃদ্ধি এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণ করা। 
  • টেকসই উন্নয়ন: পরিবেশগত ভারসাম্য বজায় রেখে দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা। 
  • জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা: জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং এর বিরূপ প্রভাব থেকে জনগণকে রক্ষা করা। 
  • সচেতনতা বৃদ্ধি: পরিবেশ সংরক্ষণ ও টেকসই উন্নয়নের গুরুত্ব সম্পর্কে জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করা। 
জাতীয় পরিবেশ নীতি ২০১৮ একটি সংশোধিত ও পরিমার্জিত নীতি, যার উদ্দেশ্য হলো পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে একটি টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণ করা। 

Post your comments here:

Name:
Mobile:
Email:(Optional)

» Your comments will be displayed only after manual approval.