Discuss Forum
1. সম্প্রতি, ডোনাল্ড ট্রাম্প কোন দেশে প্রথম অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছেন?
- A. ইউক্রেন
- B. ইউক্রেন
- C. ইউক্রেন
- D. ইউক্রেন
Answer: Option A
Explanation:
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার প্রায় ৯ মাস পর প্রথমবারের মতো ইউক্রেনে অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি এলব্রিজ কোলবি ইতোমধ্যেই অস্ত্র পাঠানোর অনুমোদনপত্রে সই করেছেন। শিগগিরই ইউক্রেনে দুটি অস্ত্রের চালান পাঠানো হবে, প্রতিটি চালানের মূল্য প্রায় ৫০ কোটি ডলার।
তবে এই সহায়তা আগের মতো বিনামূল্যে নয়; ইউক্রেনের ইউরোপীয় মিত্ররা যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কিনে তা পাঠাবে এবং খরচও তারাই বহন করবে। নতুন সমঝোতা ‘প্রায়োরিটাইজড ইউক্রেন রিকোয়ার লিস্ট (পার্ল)’–এর আওতায় মোট ১ হাজার কোটি ডলারের অস্ত্র পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে, আর এই চালান তারই প্রথম ধাপ।
প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর ট্রাম্প ঘোষণা করেছিলেন যে ইউক্রেনকে আর সামরিক সহায়তা দেওয়া হবে না এবং তিনি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানকে অগ্রাধিকার দেবেন। গত ৯ মাস তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে একাধিক বৈঠক করলেও যুদ্ধাবসান বিষয়ে উল্লেখযোগ্য কোনো অগ্রগতি হয়নি।
বর্তমানে ইউক্রেনে মার্কিন সরাসরি সামরিক সহায়তা স্থগিত আছে, তবে বাইডেন প্রশাসনের সময়ে অনুমোদিত কিছু অস্ত্র ইতোমধ্যে পৌঁছেছে। নতুন চালানে কী কী রয়েছে তা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি, তবে এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম থাকছে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যা রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা প্রতিরোধে ব্যবহৃত হবে। মার্কিন কর্মকর্তাদের মতে, ইউক্রেনের ইউরোপীয় মিত্রদের দেওয়া ফরমায়েশ যাচাই করে কেবল মার্কিন নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ অস্ত্রই পাঠানো হবে।
তবে এই সহায়তা আগের মতো বিনামূল্যে নয়; ইউক্রেনের ইউরোপীয় মিত্ররা যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কিনে তা পাঠাবে এবং খরচও তারাই বহন করবে। নতুন সমঝোতা ‘প্রায়োরিটাইজড ইউক্রেন রিকোয়ার লিস্ট (পার্ল)’–এর আওতায় মোট ১ হাজার কোটি ডলারের অস্ত্র পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে, আর এই চালান তারই প্রথম ধাপ।
প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর ট্রাম্প ঘোষণা করেছিলেন যে ইউক্রেনকে আর সামরিক সহায়তা দেওয়া হবে না এবং তিনি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানকে অগ্রাধিকার দেবেন। গত ৯ মাস তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে একাধিক বৈঠক করলেও যুদ্ধাবসান বিষয়ে উল্লেখযোগ্য কোনো অগ্রগতি হয়নি।
বর্তমানে ইউক্রেনে মার্কিন সরাসরি সামরিক সহায়তা স্থগিত আছে, তবে বাইডেন প্রশাসনের সময়ে অনুমোদিত কিছু অস্ত্র ইতোমধ্যে পৌঁছেছে। নতুন চালানে কী কী রয়েছে তা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি, তবে এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম থাকছে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যা রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা প্রতিরোধে ব্যবহৃত হবে। মার্কিন কর্মকর্তাদের মতে, ইউক্রেনের ইউরোপীয় মিত্রদের দেওয়া ফরমায়েশ যাচাই করে কেবল মার্কিন নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ অস্ত্রই পাঠানো হবে।
Post your comments here: