Discuss Forum
1. যেসব পরমাণুর নিউট্রন সংখ্যা সমান থাকে কিন্তু প্রোটন সংখ্যা ও ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়, তাদেরকে বলে-
- A. আইসোটোপ
- B. আইসোটোপ
- C. আইসোটোপ
- D. আইসোটোপ
Answer: Option C
Explanation:
যেসব পরমাণুর নিউট্রন সংখ্যা সমান কিন্তু প্রোটন সংখ্যা ও ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়, তাদেরকে একে অপরের আইসোটোন বলা হয়। উদাহরণস্বরূপ, বিভিন্ন মৌলের 36S, 37Cl, 38Ar, 39K পরমাণুগুলো একে অপরের আইসোটোন, কারণ এদের সকলের নিউট্রন সংখ্যা সমান, কিন্তু প্রোটন সংখ্যা ও ভর সংখ্যা ভিন্ন ।
আইসোটোন কেন হয়?
আইসোটোন বলতে বিভিন্ন মৌলের ভিন্ন ভিন্ন পরমাণু বোঝায়, যাদের নিউক্লিয়াসে নিউট্রন কণাগুলো সমান থাকে। যেহেতু প্রতিটি মৌলের প্রোটন সংখ্যা নির্ধারিত এবং ভিন্ন, তাই নিউট্রন সংখ্যা সমান হলেও প্রোটন সংখ্যা ভিন্ন হওয়ার কারণে তাদের ভর সংখ্যাও ভিন্ন হয়।
উদাহরণ:
আইসোটোন কেন হয়?
আইসোটোন বলতে বিভিন্ন মৌলের ভিন্ন ভিন্ন পরমাণু বোঝায়, যাদের নিউক্লিয়াসে নিউট্রন কণাগুলো সমান থাকে। যেহেতু প্রতিটি মৌলের প্রোটন সংখ্যা নির্ধারিত এবং ভিন্ন, তাই নিউট্রন সংখ্যা সমান হলেও প্রোটন সংখ্যা ভিন্ন হওয়ার কারণে তাদের ভর সংখ্যাও ভিন্ন হয়।
উদাহরণ:
- অক্সিজেন (O): এবং ফ্লুরিন (F)-এর কিছু আইসোটোপ হতে পারে। অক্সিজেন পারমাণবিক সংখ্যা ৮ (প্রোটন সংখ্যা ৮)। যদি একটি অক্সিজেন পরমাণুতে ৮টি নিউট্রন থাকে, তবে তার ভর সংখ্যা ১৬ হবে। ফ্লুরিন পারমাণবিক সংখ্যা ৯ (প্রোটন সংখ্যা ৯)। যদি একটি ফ্লুরিন পরমাণুতে ৮টি নিউট্রন থাকে, তাহলে তার ভর সংখ্যা হবে ১৭। সুতরাং, এরা আইসোটোন হবে।
- অন্য একটি উদাহরণ হলো সিলিকন, ফসফরাস, এবং সালফার। এদের ভিন্ন ভিন্ন আইসোটোপের নিউট্রন সংখ্যা সমান হতে পারে, যা তাদের আইসোটোন করে তোলে।
Post your comments here: