Discuss Forum
1. ডেটার গোপনীয়তা রক্ষার জন্য কী করা হয়?
- A. ম্যানিপুলেশন
- B. ম্যানিপুলেশন
- C. ম্যানিপুলেশন
- D. ম্যানিপুলেশন
Answer: Option C
Explanation:
ডেটা গোপনীয়তা রক্ষার জন্য এনক্রিপশন, শক্তিশালী পাসওয়ার্ডের ব্যবহার, অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ সরানো, অ্যাক্টিভিটি নিয়ন্ত্রণ এবং আইন ও নীতিমালা অনুসরণ করা হয়। এই পদ্ধতিগুলো ডেটাকে অনাকাঙ্ক্ষিত অ্যাক্সেস এবং অপব্যবহার থেকে সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে।
ডেটা সুরক্ষার উপায়
ডেটা সুরক্ষার উপায়
- এনক্রিপশন (Encryption): ডেটা সংরক্ষণের সময় বা নেটওয়ার্কের মাধ্যমে আদান-প্রদানের সময় এটিকে এনক্রিপ্ট করা হয়, যাতে অননুমোদিত কেউ এটি পড়তে না পারে।
- শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার: পাসওয়ার্ডে বড় হাতের অক্ষর, ছোট হাতের অক্ষর এবং সংখ্যার মিশ্রণ ব্যবহার করা উচিত। পাসওয়ার্ড যেন যথেষ্ট বড় হয় এবং সহজে অনুমান করা না যায়, যেমনটি ডিজিটাল লিটারেসি সেন্টার বলছে।
- অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ সরানো: অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ ইনস্টল করা থেকে বিরত থাকা উচিত এবং অপরিচিত উৎস থেকে অ্যাপ ইনস্টল করা উচিত নয়।
- অ্যাক্টিভিটি নিয়ন্ত্রণ: নিজের অ্যাকাউন্টে কোন ধরনের ডেটা সেভ হবে তা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। যেমন, Google-এর মতো পরিষেবাতে আপনি আপনার ব্রাউজিং বা লোকেশন হিস্টরি সেভ হওয়া বন্ধ করতে পারেন।
- আইন ও নীতিমালা: ডেটা গোপনীয়তা রক্ষার জন্য অনেক দেশে নির্দিষ্ট আইন ও নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে, যেমন ২০১৮ সালের জেনারেল ডাটা প্রটেকশন রেগুলেশন (GDPR)।
- ডেটা মাস্কিং ও ছদ্মনামকরণ: ডেটা মাস্কিং বা হ্যাশিংয়ের মতো কৌশল ব্যবহার করে ব্যক্তিগত তথ্যকে এমনভাবে পরিবর্তন করা হয় যাতে তা কোনো ব্যক্তিকে সনাক্ত করতে ব্যবহার করা না যায়, যেমনটি The Legal School উল্লেখ করেছে।
Post your comments here: