সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৫ই জুলাই ১৬ তম জিআই পণ্য হিসাবে স্বীকৃতি পায় সিলেটের শীতলপাটি ।
• বাংলাদেশের প্রথম ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে ১৭ নভেম্বর ২০১৬ সালে জামদানি স্বীকৃতি পায়।
• ৬ আগস্ট ২০১৭ পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশকে বাংলাদেশী পণ্য হিসাবে বিশ্ব স্বীকৃতি অর্জনের কথা ঘোষণা করে। এর ফলে ইলিশ বাংলাদেশের দ্বিতীয় ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে নিবন্ধিত হয়।
• ২৭ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে খিরসাপাত আমকে বাংলাদেশের ৩য় ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (খাদ্যদ্রব্য) হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
২০২০ সালের ২৮ ডিসেম্বর মসলিনকে বাংলাদেশের চতুর্থ ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বলে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
• ২০২১ সালের ২৬ এপ্রিল রাজশাহী সিল্ককে ৫ম, শতরঞ্জিকে ৬ষ্ট, চিনিগুঁড়া চালকে ৭ম, দিনাজপুরের কাটারিভোগকে ৮ম এবং বিজয়পুরের সাদা মাটিকে ৯ম জিআই পণ্য বলে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
২০২২ সালের ২৪ এপ্রিল বাগদা চিংড়িকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বলে আনুষ্ঠানিকভাবে নিবন্ধন সনদ দেওয়া হয়। এটি বাংলাদেশের দশম জিআই পন্য।
বাংলাদেশের একাদশতম ভৌগোলিক নির্দেশক জিআই পণ্য রাজশাহীর বিখ্যাত ফজলি আম (১১তম জিআই পণ্য,২০২২)
• ২০২৩ সালের ৫ই জুলাই আরোও ৪টি পণ্যকে জি আই পণ্য হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। = পণ্যগুলা যথাক্রমে, বগুড়ার বিখ্যাত দই, শেরপুরের তুলসীমালা ধান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ল্যাংড়া আম ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের আশ্বিনা আম।
এই দিয়ে বর্তমানে বাংলাদেশের ভৌগলিক নির্দেশক পণ্যের সংখ্যা দাঁড়ালো মোট ১৬টি।