• A. বিবি কুলসুম
• B. আমার জীবনী
• C. আত্মচরিত
• D. ক+গ

Answer: Option D

Explanation:

📢 BdMerit অ্যাপে সরকারি চাকরি না হলে সম্পূর্ণ টাকা ফেরত!

BdMerit-এর ১ বছরের প্রিমিয়াম প্যাকেজ কিনে ১০ মাস নিয়মিত প্রস্তুতি নিন—

এর মধ্যে চাকরি না হলে- 🎁 BdMerit দিবে ১০০% ক্যাশব্যাক!

🚀 আজই ডাউনলোড  করুন bdMerit-এর অ্যাপ▶️ এবং আপনার সাফল্যের পথ সুগম করুন!

• A. এটি সুপ্রমাণিত তথ্য সম্বলিত ইতিহাস গ্রন্থ
• B. এটি একটি মহাকাব্য
• C. এটি ঐতিহাসিক ঘটনার আবেগনির্ভর মর্মস্পর্শী বর্ণনা
• D. উপরের কোনটিই নয়

Answer: Option C

Explanation:

• A. দুই খণ্ডে
• B. তিন খণ্ডে
• C. চার খণ্ডে
• D. পাঁচ খণ্ডে

Answer: Option A

Explanation:

• A. বিষাদ সিন্ধু
• B. বসন্ত কুমারী
• C. জমিদার দর্পন
• D. বিবি কুলসম

Answer: Option A

Explanation:

• A. ১৮৬৮
• B. ১৮২০
• C. ১৮৪৭
• D. ১৮২৪

Answer: Option C

Explanation:

• A. জমিদার দর্পণ
• B. তেল-নুন-লকড়ি
• C. উদাসীন পথিকের মনের কথা
• D. বসন্তকুমারী

Answer: Option B

Explanation:

• A. জমিদার দর্পণ
• B. বসন্তকুমারী
• C. রত্নবতী
• D. বিষাদ সিন্ধু

Answer: Option C

Explanation:

• A. জমিদার দর্পণ
• B. বসন্তকুমারী
• C. রত্নবতী
• D. বিষাদ সিন্ধু

Answer: Option C

Explanation:

• A. বিষাদ সিন্ধু
• B. জমিদার দর্পণ
• C. কৃষ্ণকুমারী
• D. পলাশীর যুদ্ধ

Answer: Option B

Explanation:

• A. লাহিনীপাড়া
• B. দেলদুয়ার
• C. পদমদি
• D. কুসুমপুর

Answer: Option A

Explanation:

• A. কারবালার ‍যুদ্ধ
• B. পানিপথের যুদ্ধ
• C. পলাশীর যুদ্ধ
• D. কোনোটিই নয়

Answer: Option A

Explanation:

• A. কারবালার ‍যুদ্ধ
• B. পানিপথের যুদ্ধ
• C. পলাশীর যুদ্ধ
• D. কোনোটিই নয়

Answer: Option A

Explanation:

• A. রত্নপরীক্ষা
• B. রত্নদ্বীপ
• C. রত্নবতী
• D. রত্নাবলী

Answer: Option C

Explanation:

বিষাদ-সিন্ধু হল মীর মশাররফ হোসেন রচিত একটি মহাকাব্যিক উপন্যাস। বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় ও প্রাচীনতম উপন্যাসগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। হিজরি ৬১ সালে সংঘটিত কারবালার যুদ্ধ ও এর পূর্বাপর ঘটনাবলী এই উপন্যাসের মূল উপজীব্য বিষয়।বিষাদ-সিন্ধুর মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে- মুহাম্মাদ (সা.)-এর প্রিয় দৌহিত্র ইমাম হোসেনের মৃত্যুর জন্য দায়ী ঘটনাসমূহ।[১] অবশ্য ইমাম হোসেনের মৃত্যুর ফলে যে সকল ঘটনা ঘটেছিল তারও বর্ণনা রয়েছে এ গ্রন্থে। বিষাদ-সিন্ধু উপন্যাসের প্রধান চরিত্রগুলির সন্ধান ইতিহাসে পাওয়া যায়, কিন্তু কোনো কোনো অপ্রধান চরিত্রের উল্লেখ বা সন্ধান ঐতিহাসিক কোনো গ্রন্থে পাওয়া যায় না। কিন্তু গবেষকের সিদ্ধান্ত- ‘যেহেতু ইতিহাসের ওপর ভিত্তি করেই এই গ্রন্থ রচিত হয়েছে, সুতরাং এটিকে ঐতিহাসিক উপন্যাস বলা যায়।’[১] এতে একই সঙ্গে উপন্যাসের চরিত্রচিত্রণ, মানবজীবনের দুঃখ-যন্ত্রণা, হিংসা-বিদ্বেষ ইত্যাদি যেমন চিত্রিত হয়েছে তেমনি ইতিহাসের পটভূমিকায় সিংহাসন নিয়ে দ্বন্দ্ব, সংগ্রাম, রক্তপাত, হত্যাকাণ্ড ইত্যাদি বর্ণিত হয়েছে। ঐতিহাসিক উপন্যাস হলেও ইতিহাসের দিক থেকে এতে উল্লেখিত সকল ঘটনা নির্ভরযোগ্য নয়।

এটি কাব্যিক শৈলীতে রচিত এবং এতে অনেক নাটকীয় পর্ব রয়েছে। এসময় বাংলা উপন্যাস লেখার চল খুব বেশি ছিল না। মীর মশাররফ হোসেনসহ অন্যান্য লেখকরা এসময় বাংলা উপন্যাসের ধারা সৃষ্টি করছিলেন। তৎকালীন রীতি অনুযায়ী এই উপন্যাস সাধু ভাষায় লেখা হয়েছে। অনেক বাঙালি মুসলিম এই বইকে ধর্মীয় জ্ঞানে শ্রদ্ধা করে থাকেন, বিশেষত প্রত্যন্ত অঞ্চলে।

বিষাদ-সিন্ধু হল মীর মশাররফ হোসেন রচিত একটি মহাকাব্যিক উপন্যাস। বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় ও প্রাচীনতম উপন্যাসগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। হিজরি ৬১ সালে সংঘটিত কারবালার যুদ্ধ ও এর পূর্বাপর ঘটনাবলী এই উপন্যাসের মূল উপজীব্য বিষয়।বিষাদ-সিন্ধুর মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে- মুহাম্মাদ (সা.)-এর প্রিয় দৌহিত্র ইমাম হোসেনের মৃত্যুর জন্য দায়ী ঘটনাসমূহ।[১] অবশ্য ইমাম হোসেনের মৃত্যুর ফলে যে সকল ঘটনা ঘটেছিল তারও বর্ণনা রয়েছে এ গ্রন্থে। বিষাদ-সিন্ধু উপন্যাসের প্রধান চরিত্রগুলির সন্ধান ইতিহাসে পাওয়া যায়, কিন্তু কোনো কোনো অপ্রধান চরিত্রের উল্লেখ বা সন্ধান ঐতিহাসিক কোনো গ্রন্থে পাওয়া যায় না। কিন্তু গবেষকের সিদ্ধান্ত- ‘যেহেতু ইতিহাসের ওপর ভিত্তি করেই এই গ্রন্থ রচিত হয়েছে, সুতরাং এটিকে ঐতিহাসিক উপন্যাস বলা যায়।’[১] এতে একই সঙ্গে উপন্যাসের চরিত্রচিত্রণ, মানবজীবনের দুঃখ-যন্ত্রণা, হিংসা-বিদ্বেষ ইত্যাদি যেমন চিত্রিত হয়েছে তেমনি ইতিহাসের পটভূমিকায় সিংহাসন নিয়ে দ্বন্দ্ব, সংগ্রাম, রক্তপাত, হত্যাকাণ্ড ইত্যাদি বর্ণিত হয়েছে। ঐতিহাসিক উপন্যাস হলেও ইতিহাসের দিক থেকে এতে উল্লেখিত সকল ঘটনা নির্ভরযোগ্য নয়।

এটি কাব্যিক শৈলীতে রচিত এবং এতে অনেক নাটকীয় পর্ব রয়েছে। এসময় বাংলা উপন্যাস লেখার চল খুব বেশি ছিল না। মীর মশাররফ হোসেনসহ অন্যান্য লেখকরা এসময় বাংলা উপন্যাসের ধারা সৃষ্টি করছিলেন। তৎকালীন রীতি অনুযায়ী এই উপন্যাস সাধু ভাষায় লেখা হয়েছে। অনেক বাঙালি মুসলিম এই বইকে ধর্মীয় জ্ঞানে শ্রদ্ধা করে থাকেন, বিশেষত প্রত্যন্ত অঞ্চলে।