76 . কৃষক প্রজা পার্টি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?

A. ১৯৩৬ সাল
B. ১৯০৫ সাল
C. ১৯১১ সাল
D. ১৯৪৭ সাল

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

কৃষক প্রজা পার্টি আর্থ - সামাজিক কর্মসূচি সম্বলিত এ রাজনৈতিক দলটি ১৯৩৬ থেকে ১৯৪৩ পর্যন্ত বাংলার রাজনীতিতে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করেছিল। ১৯৩৬ সালে প্রতিষ্ঠিত কৃষক প্রজা পার্টি ছিল নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতির ফসল। ১৯১৯ সালের ভারত শাসন আইনের আওতায় মুসলমান গণ্যমান্য ব্যক্তিদের রাজনৈতিক দলসমূহ ও সমিতিগুলির দ্রুত ভাঙ্গাগড়া চলতে থাকে। বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের মুসলমান নেতৃবৃন্দের সমন্বয়ে নিখিলবঙ্গ প্রজা সমিতি (All Bengal Tenants Association) প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯২৯ সালে। স্যার আব্দুর রহিম এ সমিতির সভাপতি এবং আরও পাঁচজন সহ - সভাপতি ছিলেন। এ.কে ফজলুল হক ছিলেন এ পাঁচজনের মধ্যে প্রথম সহ - সভাপতি। ১৯৩০ দশকের মন্দার প্রেক্ষাপটে পূর্ব বঙ্গের প্রায় সকল জেলায় প্রজা সমিতি গঠিত হয়। ফজলুল হক প্রজা রাজনীতির মধ্যে উজ্জ্বল ভবিষ্যত দেখতে পান এবং পূর্ব বাংলার অংশকে সঙ্গে করে তিনি নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতি থেকে বেরিয়ে এসে কৃষক প্রজা পার্টি (কে.পি.পি) নামে একটি নিয়মিত রাজনৈতিক দল গঠন করেন। এ পদক্ষেপের পূর্বে সমিতির সভাপতির পদ পূরণ নিয়ে একটি বিবাদের সূত্রপাত হয়। ১৯৩৪ সালে ভারতের আইন সভার সভাপতি নির্বাচিত হলে স্যার আব্দুর রহিম নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতির সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেন। সমিতির সদস্যরা পূর্ব বাংলা ও পশ্চিম বাংলা - এ বৃহূৎ আঞ্চলিক ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। পূর্ব বাংলার পক্ষ থেকে এ.কে ফজলুল হক সভাপতির পদের প্রত্যাশী ছিলেন, অন্যদিকে পশ্চিম বাংলা দলের পক্ষ থেকে খান বাহাদুর এ. মমিন এ পদের জন্য খুবই আগ্রহ প্রকাশ করেন। এ পরিস্থিতিতে বিতর্ক মীমাংসার জন্য উভয় দল বিদায়ী সভাপতির মধ্যস্থতা মেনে নিতে সম্মত হয়। তিনি খান বাহাদুরের প্রতি সমর্থন দেন। এ প্রেক্ষাপটে এ. কে. ফজলুল হক পূর্ব বাংলায় তার সমর্থকদের নিয়ে প্রজা সমিতি ত্যাগ করলেন এবং ১৯৩৬ সালের জুলাই মাসে ঢাকায় কৃষক প্রজা পার্টি প্রতিষ্ঠিত করেন। গ্রামীণ সমাজের নেতা হিসেবে ফজলুল হক আসন্ন নির্বাচনে জনগণের মন জয় করার জন্য একটি কৃষি - ভিত্তিক কর্মসূচির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ভালভাবে ওয়াকিবহাল ছিলেন। কে.পি.পি কর্মসূচিতে কৃষককে জমির একচ্ছত্র মালিকানা দিয়ে জমিদারি প্রথা বিলোপ, খাজনার হার হ্রাস, কৃষক সম্প্রদায়ের ঋণ মওকুফের মাধ্যমে মহাজন শ্রেণির শৃঙ্খল থেকে তাদের মুক্তিদান, কৃষকের মাঝে সুদমুক্ত ঋণ বিতরণ, দেশব্যাপী খাল খননের মাধ্যমে সেচ সুবিধা সৃষ্টি, সর্বগ্রাসী কচুরীপানা পরিষ্কার করে নৌচলাচল সচল করা, বিনাবেতনে প্রাথমিক শিক্ষা চালু ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কৃষককুলের কাছে ফজলুল হকের বক্তৃতা ছিল তার কর্মসূচির মতই আকর্ষণীয়। ফজলুল হকের আবেদন ছিল অসম্প্রদায়িক এবং সে কারণে তিনি নিম্নবর্ণের হিন্দু কৃষক সমাজের কাছেও শ্রদ্ধাভাজন হয়ে ওঠেন। কে.পি.পি নির্বাচনী ইশতাহার শেষ পর্যন্ত সকলের জন্য ‘ডাল ভাত’ এ একটি শ্লোগানে পরিণত হয়। ১৯৩৭ সালের নির্বাচনে কে.পি.পি - র প্রধান দু প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেস ও মুসলিম লীগ। কৃষক ভোটাররা হকের প্রতি বিশাল সমর্থন জানায়। যদিও তার দল মাত্র এক বছর পূর্বে প্রতিষ্ঠিত হয়, কিন্তু নির্বাচনে প্রাপ্ত আসন হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে কেপিপি তৃতীয় স্থান দখল করে। কংগ্রেস পায় ৫২টি আসন, মুসলিম লীগ ৩৯টি, কে.পি.পি ৩৬টি এবং অন্যান্য খন্ডিত দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ২৫০ আসনের বাকিগুলি দখল করে। কে.পি.পি - র টিকেটে নির্বাচিত ৩৬ আসনের ৩৩টি আসে পূর্ব বঙ্গ থেকে। এর ফলে কে.পি.পি পূর্ব বঙ্গের একটি দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, অভাবনীয় নির্বাচনী বিজয়ের পর পরই কে.পি.পির পতন শুরু হয়। কে.পি.পি নেতা এ.কে ফজলুল হক মুসলিম লীগ ও আরও কয়েকটি ক্ষুদ্র দল ও স্বতন্ত্র সদস্যের সমর্থনে ও অংশগ্রহণে একটি কোয়ালিশন মন্ত্রিসভা গঠন করেন। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ফজলুল হককে দলকে সংহত করার পরিবর্তে ক্ষমতার রাজনীতিতে বেশি মনোযোগী হতে দেখা যায়। তার মন্ত্রিসভার ১১ জনের মধ্যে মাত্র ২ জন ছিলেন কে.পি.পি এবং বাকিরা মুসলিম লীগ ও সংখ্যালঘু দলগুলি থেকে। দলের সাধারণ সম্পাদক শামসুদ্দীন আহমেদের নেতৃত্বে অসন্তষ্ট কে.পি.পি নেতৃবৃন্দ সংসদে আলাদা দল হিসেবে আসন গ্রহণ করেন। বিদ্রোহী গ্রুপটি ১৯৩৭ সালের ১১ সেপ্টেম্বর রংপুরের গাইবান্ধায় দলের সাধারণ সভা ডাকেন এবং হক ও তার অনুসারীদের দল থেকে বহিষ্কার করেন। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে হকও বিদ্রোহীদের বহিষ্কার করেন। কংগ্রেসের প্রচন্ড বিরোধিতার মুখে ক্ষমতা ধরে রাখতে, ১৯৩৭ সালের ১৫ অক্টোবর লক্ষ্ণৌ অধিবেশনে ফজলুল হক মুসলিম লীগে যোগদান করেন। লীগের চাপে হকের মন্ত্রিসভার কে.পি.পি সদস্য নওশের আলীকে ১৯৩৮ সালের ২২ জুন পদত্যাগে বাধ্য করা হয়। এদিকে মন্ত্রিসভায় হক কে.পি.পি - র একমাত্র সদস্য থাকেন। নভেম্বর ১৯৩৭ সাল থেকে মুসলিম লীগ নেতৃবৃন্দ তৃণমূল পর্যায় থেকে দলকে সংগঠিত শুরু করেন। মুসলিম লীগের দ্রুত সম্প্রসারণের সঙ্গে সঙ্গে কে.পি.পি সংকুচিত হতে থাকে। লীগের উত্থান এতটাই দ্রুত ও সাবলিল ছিল যে, ১৯৪৩ সালে যখন হক মন্ত্রিসভার পতন হয়, তখন বাস্তবে কে.পি.পি অস্তিত্বহীন হয়ে পড়ে। এ ক্ষয়িষ্ণু দল অবশ্য ১৯৪৬ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে এবং মাত্র ৪টি আসন লাভ করে। অন্যদিকে ১৯৩৭ সালে তাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুসলিম লীগ ১১৪টি আসন পায়। দেশ বিভাগের পর এ.কে. ফজলুল হক ঢাকায় চলে আসেন এবং কৃষক - শ্রমিক পার্টি নামে তার দলকে নতুন নামে পুনরজ্জীবিত করেন। ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত এ দল কোন মতে অস্ত্বিত্ব রক্ষা করে। [সিরাজুল ইসলাম]

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (NSI) || ওয়াচ কনস্টেবল (ফিল্ড স্টাফ) (17-09-2021) 2021

A. ঢাকা
B. চট্টগ্রাম
C. বরিশাল
D. নীলফামারী

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

বর্তমানে বাংলাদেশে চালুকৃত সরকারী ইপিজেডের সংখ্যা ৯টি ও বেসকারি-২টি ( রাঙ্গউনিয়া, চট্টগ্রাম,এবং কোরিয়ান EPZ) এগুলো হলো-
১।আদমজী ইপিজেড, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়নগঞ্জ।
২।চট্টগ্রাম ইপিজেড, দক্ষিন হালিশহর, চট্টগ্রাম।
৩।কুমিল-ইপিজেড ।
৪।ঢাকা ইপিজেড, সাভার, ঢাকা।
৫।ঈশ্বরদ্বী ইপিজেড, ঈশ্বরদ্বী, পাবনা।
৬।কর্ণফুলি ইপিজেড, উত্তর পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম ।
৭।মংলা ইপিজেড, মংলা, বাগেরহাট।
৮।উত্তরা ইপিজেড, সোনারায়, নীলফামারী
৯। সর্বশেষ ৯ম ইপিজেট পটুয়াখালী।

আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম ভর্তি পরীক্ষা : ২০২২-২৩ ( কলা-আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট) || ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় || 2023

A. চাপালিশ
B. গর্জন
C. শাল
D. বৈলাম

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

শাল (Shorea robusta) এ উদ্যানের প্রধান বৃক্ষ।

ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানের প্রধান বৃক্ষ প্রজাতির নাম - শাল (Shorea robusta) এ উদ্যানের প্রধান বৃক্ষ।

কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর || বিভিন্ন পদ (১৮-২০ গ্রেড) (10-05-2024) |

A. সিলেট
B. পঞ্চগড়
C. চট্টগ্রাম
D. মৌলভীবাজার

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলায় সর্বাধিক চা বাগান রয়েছে। বাংলাদেশ চা বোর্ড এর তথ্য অনুসারে মৌলভীবাজারে ৯০ টি চা বাগান রয়েছে। দ্বিতীয় সর্বাধিক চা বাগান রয়েছে হবিগঞ্জে, ২৩ টি। সিলেটে ২০টি চা বাগান রয়েছে। সুনামগঞ্জে কোনো চা বাগান নেই।

E ইউনিট : 2010-2011 || রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় || 2010

A. গম
B. মুলা
C. টমেটো
D. কচু

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

শসা রবি ফসল নয়। এটি সাধারণত গ্রীষ্মকালীন বা খরিফ ফসল হিসেবে চাষ করা হয়। রবি ফসল শীতকালে বপন করা হয় এবং বসন্তে কাটা হয়। এর উদাহরণ হল সরিষা, গম এবং যব।

বিমান বাংলাদেশ এ্যারলাইেন্স লিমিটেড || ট্রাফিক হেলপার (04-10-2024) || 2024

A. দিনাজপুরের শালবন
B. মধুপুর গড় এর বনভূমি
C. বান্দরবানের পাহাড়ী বনভূমি
D. খুলনার সুন্দরবন

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

সুন্দরবন স্থানীয়ভাবে বাদা বা , হুলোবন, শুলোবন, মাল, মহাল হিসেবে পরিচিত। বাদা মানে জোয়ার-ভাটা বয়ে যায় যে বনে।

৪৫ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (অনির্বাচিত প্রশ্নপত্র) সেট : (কীর্তনখোলা ২০২৩) || 2023

A. ২০-৪০
B. ৪০-৬০
C. ৩৫-৮০
D. ২৫-৫০

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

২০১৯ সালের বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষার তথ্যমতে, কৃষিতে নিয়োজিত বাংলাদেশের মোট শ্রমশক্তি ৪০.৬ %। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যানুসারে বাংলাদেশের ৪৬.৬১ শতাংশ খানা (পরিবার) কৃষির উপর নির্ভরশীল।

A. ডঃ মাকসুদুল আল
B. ডঃ মাকসুদুর রহমান
C. মাসকুদ আলম পাটোয়ারী
D. মাকসুদ শাহ কোরেশী

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

মাকসুদুল আলম (১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৪ - ২০ ডিসেম্বর ২০১৪) ছিলেন একজন বাংলাদেশি জিনতত্ত্ববিদ। তাঁর নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ডাটাসফটের একদল গবেষকের যৌথ প্রচেষ্টায় ২০১০ সালের মাঝামাঝি সময়ে সফলভাবে উন্মোচিত হয় পাটের জিন নকশা ।

১৭ তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা (স্কুল সমপর্যায়-২) (30-12-2022)

A. জুম চাষ
B. চা বাগান
C. ভাসমান চাষ
D. বরেন্দ্র অঞ্চলের চাষ পদ্ধতি

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

বাংলাদেশের ভাসমান সবজি চাষ বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী চাষপদ্ধতির স্বীকৃতি পেয়েছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) থেকে গতকাল রোববার আনুষ্ঠানিকভাবে ওই স্বীকৃতিপত্র কৃষি মন্ত্রণালয়ের কাছে পৌঁছেছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশের ফুল চাষ, প্রচলিত পদ্ধতিতে ধান চাষ, পাহাড়ে জুমচাষ এবং একসঙ্গে ধান ও মাছ চাষের পদ্ধতি বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী চাষপদ্ধতির সম্ভাব্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
এফএওর কৃষি ঐতিহ্য-বিষয়ক সংস্থা বৈশ্বিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ কৃষি ঐতিহ্য ব্যবস্থা (জিআইএএইচএস) ২০০৫ সাল থেকে এই স্বীকৃতি দিয়ে আসছে।

A. মধুপুর বন
B. গাজীপুর শাল বন
C. সিলেট বনাঞ্চল
D. সুন্দরবন

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

বাংলাদেশের সিলেট ও চট্টগ্রামে বিক্ষিপ্তভাবে দেখা যায়। এই গাছের ফুল সাদা রংয়ের। তিন বছরের কাছাকাছি সময়ে গাছে ফুল আসে। ফুল খুব ছোট, কাক্ষিক ছত্রাকার মঞ্জরিতে ঘ্নবদ্ধ।

A. কটন সিড
B. বিটি বেগুন
C. সুগার বিট
D. ডায়মন্ড আলু

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

# বাংলাদেশে ২০১৪ সালে প্রথম বিটি বেগুন চাষাবাদের মাধ্যমে জেনেটিক্যালি মোডিফাইড (জিএমও) খাদ্য উৎপাদনের যাত্রা শুরু হয়।

# বিটি বেগুন অধিক উৎপাদনশীল ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন হওয়ায় কৃষকের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যায়।

# বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য কিছু বেগুনের জাত: ইওরা, শুকতারা, তারাপুরী, নয়নতারা।

B Unit (Set code: L) 2021-22 || জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় || 2022

A. Faridpur
B. Dinajpur
C. Iswardi
D. Gazipur

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) গাজীপুরের জয়দেবপুরে ১৯৭০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের কষি উন্নয়নে প্রতিষ্ঠানটির গুরুত্ব অপরিসীম। বর্তমানে দেশের মােট ৭৫% জমিতে ব্রি ধানের চাষ হয় এবং এর থেকে দেশের মােট ধান উৎপাদনের শতকরা ৮৫ ভাগ আসে।

Faculty of Security and Strategic Studies(FSSS) 2021-2022 || Bangladesh University of Professionals (BUP) || 2021

A. Fazli mango
B. Khirsapati mango
C. Langra mango
D. Gopalbhog mango

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

২০২০ সালের ২৮ ডিসেম্বর ঢাকাই মসলিনকে বাংলাদেশের চতুর্থ ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বলে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ২০২১ সালের ২৬ এপ্রিল রাজশাহী সিল্ককে ৫ম, রংপুরের ৭০০ বছরের ঐতিহ্যের ধারকবাহক রংপুরের শতরঞ্জিকে ৬ষ্ট, চিনিগুঁড়া চালকে ৭ম, দিনাজপুরের কাটারিভোগকে ৮ম এবং বিজয়পুরের সাদা মাটিকে ৯ম জিআই পণ্য বলে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

Faculty of Business Studies(FBS) 2021-2022 || Bangladesh University of Professionals (BUP) || 2021

A. চর মুহুরী
B. চর জব্বার
C. চর ফ্যাশন
D. চর কুকরি মুকরি

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

D Unit 2019-20 || নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় || 2020

A. পতিত
B. অনুর্বর
C. বন্ধ্যা
D. ঊষর

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়) || ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (04-03-2024)

76 . কৃষক প্রজা পার্টি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?

77 . দেশের কৃষিভিত্তিক ইপিজেড কোথায় অবস্থিত?

78 . ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানের প্রধান বৃক্ষ প্রজাতি কি?

79 . বাংলাদেশের সর্বাধিক চা বাগান কোন জেলায় অবস্থিত?

80 . কোনটি রবি ফসল নয়?

81 . নিম্নের কোন ধরণের বনে জোয়ার-ভাটার প্রভাব রয়েছে?

82 . বাংলাদেশের শ্রমশক্তির কত শতাংশ কৃষিখাতে নিয়োজিত?

83 . পাটের জিনোম সিকোয়েন্স বা জীবন রহস্য উন্মোচন করেন কে?

84 . বাংলাদেশের কৃষি ঐতিহ্য সিস্টেম কোনটি?

85 . 'আগড়' গাছ প্রধানত কোথায় জন্মে?

86 . নিচের কোনটি বাংলাদেশের GMO হিসেবে সমালোচিত?

87 . Where is the BRRI situated at? (ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?

88 . Which of the following recently marked as GI fruit in 2021 from Bangladesh ? (সম্প্রতি ২০২১ সালে বাংলাদেশ থেকে কোনটি জি আই ফল হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে?)

89 . কোনটি বাংলাদেশের বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য?

90 . কোন শ্রেণির ভূমিতে ফসল জন্মায় না?

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক