11416 . কি বাের্ডের কোন দুটি কি’র সমন্বয়ে সেন্টার এলাইনমেন্ট করা যাবে?

A. CTRL+E
B. CTRL+L
C. CTRL+J
D. CTRL+R

View Answer	Question Analytics	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (NSI) || ওয়াচ কনস্টেবল (ফিল্ড স্টাফ) (17-09-2021) 2021

A. মহাত্মা গান্ধী
B. নেতাজী সুভাস চন্দ্র
C. লর্ড বেন্টিংক
D. স্যার অ্যালান অক্টাভিয়ান হিউম

View Answer	Question Analytics	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস কতিপয় জাতীয় নেতার উদ্যোগে ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল। ক্রমে এটি সম্প্রসারিত হয়ে বিশ শতকের গোড়ার দিক থেকে একটি জাতীয়তাবাদী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। বড়লাট রিপনের আমলে ইলবার্ট বিলের বিরুদ্ধে অ্যাংলো - ইন্ডিয়ানদের আন্দোলনকালে প্রতীয়মান হয় যে, ব্রিটিশ শাসকদের সঙ্গে প্রতিনিধিত্বশীল আলোচনার জন্য ইংরেজি শিক্ষায় শিক্ষিত ভারতীয় রাজনীতিবিদদের প্রয়োজন একটি সর্বভারতীয় রাজনৈতিক সংগঠনের। এমন একটি প্রতিষ্ঠান সৃষ্টির উদ্যোগ নেন একজন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ আই.সি.এস অফিসার এ.ও হিউম। তাঁর উদ্দেশ্য ছিল এমন একটি দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা যার মাধ্যমে পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত উচ্চশ্রেণীর ভারতীয়রা ব্রিটিশ শাসন সম্পর্কে তাদের ক্রমবর্ধমান অসন্তোষ প্রকাশ করতে পারে। এ উদ্যোগকে স্বাগত জানান সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী যিনি ১৮৭৬ সালে ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন এবং ১৮৮৩ সালে ন্যাশনাল কনফারেন্স গঠন করেছিলেন। হিউমের উদ্যোগের পেছনে বড়লাট ডাফরিনের সমর্থন ছিল, কারণ তিনি চেয়েছিলেন এমন একটি প্রতিষ্ঠান যা ব্রিটিশের ‘অনুগত বিরোধী দল’ হিসেবে কাজ করতে পারে। একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যারিস্টার এবং ব্রিটিশ শাসনের উৎসাহী সমর্থক ডব্লিউ.সি.বানার্জীকে ১৮৮৫ সালের ডিসেম্বর মাসে বোম্বাইতে অনুষ্ঠেয় ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের উদ্বোধনী সম্মেলনের প্রথম সভাপতি হিসেবে মনোনীত করা হয়। সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জীকে ব্রিটিশ শাসকরা জানতেন একজন উগ্রপন্থী রাজনীতিক হিসেবে। তাই তিনি প্রথম সম্মেলনে যোগদান করেন নি, পাছে তার উপস্থিতি নতুন প্রতিষ্ঠানের জন্য কোনো অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। তবে তিনি ১৮৮৬ সালে কলকাতায় অনুষ্ঠিত সংগঠনের দ্বিতীয় সম্মেলনে যোগদান করেন।

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (NSI) || ওয়াচ কনস্টেবল (ফিল্ড স্টাফ) (17-09-2021) 2021

A. দিনাজপুর জেলায় ১৯৩৫ সালে
B. রংপুর জেলায় ১৮৭২ সালে
C. রাজশাহী জেলায় ১৯১০ সালে
D. রাজশাহী জেলায় ১৯৬৫ সালে

View Answer	Question Analytics	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

বরেন্দ্র রিসার্চ সোসাইটি (১৯১০ - ১৯৬৩) বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘরের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান। সাধারণভাবে বাংলার ও বিশেষভাবে বরেন্দ্র অঞ্চলের গৌরবময় অতীত সম্পর্কে অধ্যয়ন ও গবেষণার উদ্দেশ্যে ১৯১০ সালে রাজশাহীতে এ সোসাইটি প্রতিষ্ঠিত হয়। দিঘাপতিয়া রাজ পরিবারের বংশধর শরৎকুমার রায়, রাজশাহীর নেতৃস্থানীয় আইনজীবী ও ইতিহাসবিদ অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় এবং ইতিহাস, শিল্পকলা ও প্রত্নতত্ত্বে সুপন্ডিত রামপ্রসাদ চন্দ হলেন এর প্রতিষ্ঠাতা। বাংলার শিল্পকলা ও প্রত্নতত্ত্ব সম্পর্কে অধ্যয়ন ও গবেষণায় তাঁদের অভিন্ন আগ্রহ ছিল। মানুষ ও প্রকৃতির ধ্বংসলীলা এড়িয়ে যেসব সৌধ এখনও টিকে আছে সেগুলির তথ্য উদ্ঘাটন করে অতীত ঐতিহ্য তুলে ধরাই ছিল তাঁদের আজীবন প্রয়াস।

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (NSI) || ওয়াচ কনস্টেবল (ফিল্ড স্টাফ) (17-09-2021) 2021

A. মারলন জেমস
B. বর মার্লি
C. জুলিয়ান বার্নের্স
D. কিরণ দেশাই

View Answer	Question Analytics	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (NSI) || ওয়াচ কনস্টেবল (ফিল্ড স্টাফ) (17-09-2021) 2021

A. Little Boy
B. Fat Man
C. Agni
D. Tomahawk

View Answer	Question Analytics	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

১৯৪৫ সালের ৬ই আগস্ট সকালে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনী জাপানের হিরোশিমা শহরের ওপর লিটল বয় নামের নিউক্লীয় বোমা ফেলে এবং এর তিন দিন পর নাগাসাকি শহরের ওপর ফ্যাট ম্যান নামের আরেকটি নিউক্লীয় বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। ..

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (NSI) || ওয়াচ কনস্টেবল (ফিল্ড স্টাফ) (17-09-2021) 2021

A. ১৯৩৬ সাল
B. ১৯০৫ সাল
C. ১৯১১ সাল
D. ১৯৪৭ সাল

View Answer	Question Analytics	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

কৃষক প্রজা পার্টি আর্থ - সামাজিক কর্মসূচি সম্বলিত এ রাজনৈতিক দলটি ১৯৩৬ থেকে ১৯৪৩ পর্যন্ত বাংলার রাজনীতিতে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করেছিল। ১৯৩৬ সালে প্রতিষ্ঠিত কৃষক প্রজা পার্টি ছিল নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতির ফসল। ১৯১৯ সালের ভারত শাসন আইনের আওতায় মুসলমান গণ্যমান্য ব্যক্তিদের রাজনৈতিক দলসমূহ ও সমিতিগুলির দ্রুত ভাঙ্গাগড়া চলতে থাকে। বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের মুসলমান নেতৃবৃন্দের সমন্বয়ে নিখিলবঙ্গ প্রজা সমিতি (All Bengal Tenants Association) প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯২৯ সালে। স্যার আব্দুর রহিম এ সমিতির সভাপতি এবং আরও পাঁচজন সহ - সভাপতি ছিলেন। এ.কে ফজলুল হক ছিলেন এ পাঁচজনের মধ্যে প্রথম সহ - সভাপতি। ১৯৩০ দশকের মন্দার প্রেক্ষাপটে পূর্ব বঙ্গের প্রায় সকল জেলায় প্রজা সমিতি গঠিত হয়। ফজলুল হক প্রজা রাজনীতির মধ্যে উজ্জ্বল ভবিষ্যত দেখতে পান এবং পূর্ব বাংলার অংশকে সঙ্গে করে তিনি নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতি থেকে বেরিয়ে এসে কৃষক প্রজা পার্টি (কে.পি.পি) নামে একটি নিয়মিত রাজনৈতিক দল গঠন করেন। এ পদক্ষেপের পূর্বে সমিতির সভাপতির পদ পূরণ নিয়ে একটি বিবাদের সূত্রপাত হয়। ১৯৩৪ সালে ভারতের আইন সভার সভাপতি নির্বাচিত হলে স্যার আব্দুর রহিম নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতির সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেন। সমিতির সদস্যরা পূর্ব বাংলা ও পশ্চিম বাংলা - এ বৃহূৎ আঞ্চলিক ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। পূর্ব বাংলার পক্ষ থেকে এ.কে ফজলুল হক সভাপতির পদের প্রত্যাশী ছিলেন, অন্যদিকে পশ্চিম বাংলা দলের পক্ষ থেকে খান বাহাদুর এ. মমিন এ পদের জন্য খুবই আগ্রহ প্রকাশ করেন। এ পরিস্থিতিতে বিতর্ক মীমাংসার জন্য উভয় দল বিদায়ী সভাপতির মধ্যস্থতা মেনে নিতে সম্মত হয়। তিনি খান বাহাদুরের প্রতি সমর্থন দেন। এ প্রেক্ষাপটে এ. কে. ফজলুল হক পূর্ব বাংলায় তার সমর্থকদের নিয়ে প্রজা সমিতি ত্যাগ করলেন এবং ১৯৩৬ সালের জুলাই মাসে ঢাকায় কৃষক প্রজা পার্টি প্রতিষ্ঠিত করেন। গ্রামীণ সমাজের নেতা হিসেবে ফজলুল হক আসন্ন নির্বাচনে জনগণের মন জয় করার জন্য একটি কৃষি - ভিত্তিক কর্মসূচির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ভালভাবে ওয়াকিবহাল ছিলেন। কে.পি.পি কর্মসূচিতে কৃষককে জমির একচ্ছত্র মালিকানা দিয়ে জমিদারি প্রথা বিলোপ, খাজনার হার হ্রাস, কৃষক সম্প্রদায়ের ঋণ মওকুফের মাধ্যমে মহাজন শ্রেণির শৃঙ্খল থেকে তাদের মুক্তিদান, কৃষকের মাঝে সুদমুক্ত ঋণ বিতরণ, দেশব্যাপী খাল খননের মাধ্যমে সেচ সুবিধা সৃষ্টি, সর্বগ্রাসী কচুরীপানা পরিষ্কার করে নৌচলাচল সচল করা, বিনাবেতনে প্রাথমিক শিক্ষা চালু ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কৃষককুলের কাছে ফজলুল হকের বক্তৃতা ছিল তার কর্মসূচির মতই আকর্ষণীয়। ফজলুল হকের আবেদন ছিল অসম্প্রদায়িক এবং সে কারণে তিনি নিম্নবর্ণের হিন্দু কৃষক সমাজের কাছেও শ্রদ্ধাভাজন হয়ে ওঠেন। কে.পি.পি নির্বাচনী ইশতাহার শেষ পর্যন্ত সকলের জন্য ‘ডাল ভাত’ এ একটি শ্লোগানে পরিণত হয়। ১৯৩৭ সালের নির্বাচনে কে.পি.পি - র প্রধান দু প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেস ও মুসলিম লীগ। কৃষক ভোটাররা হকের প্রতি বিশাল সমর্থন জানায়। যদিও তার দল মাত্র এক বছর পূর্বে প্রতিষ্ঠিত হয়, কিন্তু নির্বাচনে প্রাপ্ত আসন হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে কেপিপি তৃতীয় স্থান দখল করে। কংগ্রেস পায় ৫২টি আসন, মুসলিম লীগ ৩৯টি, কে.পি.পি ৩৬টি এবং অন্যান্য খন্ডিত দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ২৫০ আসনের বাকিগুলি দখল করে। কে.পি.পি - র টিকেটে নির্বাচিত ৩৬ আসনের ৩৩টি আসে পূর্ব বঙ্গ থেকে। এর ফলে কে.পি.পি পূর্ব বঙ্গের একটি দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, অভাবনীয় নির্বাচনী বিজয়ের পর পরই কে.পি.পির পতন শুরু হয়। কে.পি.পি নেতা এ.কে ফজলুল হক মুসলিম লীগ ও আরও কয়েকটি ক্ষুদ্র দল ও স্বতন্ত্র সদস্যের সমর্থনে ও অংশগ্রহণে একটি কোয়ালিশন মন্ত্রিসভা গঠন করেন। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ফজলুল হককে দলকে সংহত করার পরিবর্তে ক্ষমতার রাজনীতিতে বেশি মনোযোগী হতে দেখা যায়। তার মন্ত্রিসভার ১১ জনের মধ্যে মাত্র ২ জন ছিলেন কে.পি.পি এবং বাকিরা মুসলিম লীগ ও সংখ্যালঘু দলগুলি থেকে। দলের সাধারণ সম্পাদক শামসুদ্দীন আহমেদের নেতৃত্বে অসন্তষ্ট কে.পি.পি নেতৃবৃন্দ সংসদে আলাদা দল হিসেবে আসন গ্রহণ করেন। বিদ্রোহী গ্রুপটি ১৯৩৭ সালের ১১ সেপ্টেম্বর রংপুরের গাইবান্ধায় দলের সাধারণ সভা ডাকেন এবং হক ও তার অনুসারীদের দল থেকে বহিষ্কার করেন। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে হকও বিদ্রোহীদের বহিষ্কার করেন। কংগ্রেসের প্রচন্ড বিরোধিতার মুখে ক্ষমতা ধরে রাখতে, ১৯৩৭ সালের ১৫ অক্টোবর লক্ষ্ণৌ অধিবেশনে ফজলুল হক মুসলিম লীগে যোগদান করেন। লীগের চাপে হকের মন্ত্রিসভার কে.পি.পি সদস্য নওশের আলীকে ১৯৩৮ সালের ২২ জুন পদত্যাগে বাধ্য করা হয়। এদিকে মন্ত্রিসভায় হক কে.পি.পি - র একমাত্র সদস্য থাকেন। নভেম্বর ১৯৩৭ সাল থেকে মুসলিম লীগ নেতৃবৃন্দ তৃণমূল পর্যায় থেকে দলকে সংগঠিত শুরু করেন। মুসলিম লীগের দ্রুত সম্প্রসারণের সঙ্গে সঙ্গে কে.পি.পি সংকুচিত হতে থাকে। লীগের উত্থান এতটাই দ্রুত ও সাবলিল ছিল যে, ১৯৪৩ সালে যখন হক মন্ত্রিসভার পতন হয়, তখন বাস্তবে কে.পি.পি অস্তিত্বহীন হয়ে পড়ে। এ ক্ষয়িষ্ণু দল অবশ্য ১৯৪৬ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে এবং মাত্র ৪টি আসন লাভ করে। অন্যদিকে ১৯৩৭ সালে তাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুসলিম লীগ ১১৪টি আসন পায়। দেশ বিভাগের পর এ.কে. ফজলুল হক ঢাকায় চলে আসেন এবং কৃষক - শ্রমিক পার্টি নামে তার দলকে নতুন নামে পুনরজ্জীবিত করেন। ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত এ দল কোন মতে অস্ত্বিত্ব রক্ষা করে। [সিরাজুল ইসলাম]

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (NSI) || ওয়াচ কনস্টেবল (ফিল্ড স্টাফ) (17-09-2021) 2021

A. এস.এম. সুলতান
B. জয়নুল আবেদীন
C. মর্তুজা বশীর
D. হাশেম খান

View Answer	Question Analytics	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

শেখ মোহাম্মদ সুলতান, (১০ আগস্ট ১৯২৩ - ১০ অক্টোবর ১৯৯৪) যিনি এস এম সুলতান নামে সমধিক পরিচিত, ছিলেন একজন বাংলাদেশি প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী। তার জীবনের মূল সুর - ছন্দ খুঁজে পেয়েছিলেন বাংলাদেশের গ্রামীণ জীবন, কৃষক এবং কৃষিকাজের মধ্যে।

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (NSI) || ওয়াচ কনস্টেবল (ফিল্ড স্টাফ) (17-09-2021) 2021

A. সেনাবাহিনীর শ্রেষ্ঠ ক্যাডেট
B. বিমানবাহিনীর গ্রুপ ক্যাপ্টেন
C. নৌবাহিনীর ক্যাডেট
D. ওপরের কোনোটিই নয়

View Answer	Question Analytics	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

খাদ্য অধিদপ্তর || অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (17-02-2013)

A. নর্দাম্পটন কাউন্টি মাঠ
B. এডিনবরা
C. লর্ডস
D. হেডিংলি

View Answer	Question Analytics	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

খাদ্য অধিদপ্তর || অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (17-02-2013)

A. বৌদ্ধ
B. হিন্দু
C. ইহুদি
D. খ্রিস্ট

View Answer	Question Analytics	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

খাদ্য অধিদপ্তর || অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (17-02-2013)

A. ১৮৫৮
B. ১৮৬১
C. ১৮৮৫
D. ১৮৯৩

View Answer	Question Analytics	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

খাদ্য অধিদপ্তর || অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (17-02-2013)

A. ১৯৯৭
B. ১৯৯৬
C. ১৯৯৯
D. ১৯৯৮

View Answer	Question Analytics	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

খাদ্য অধিদপ্তর || অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (17-02-2013)

A. ক্যাপ্টেন সিতারা বেগম
B. তারামন বিবি
C. সাজেদা চৌধুরী
D. ক ও খ

View Answer	Question Analytics	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

খাদ্য অধিদপ্তর || অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (17-02-2013)

A. ইলিয়ড
B. ওডিসি
C. ইনিট
D. ইডিপাস

View Answer	Question Analytics	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের সহকারী তথ্য অফিসার (01-04-2013)

A. উন্নত জীবনযাত্রা
B. সার্বিক জীবনাচরণ
C. মার্জিত আচরণ
D. শিল্প ও সাহিত্য

View Answer	Question Analytics	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

খাদ্য অধিদপ্তর || অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (17-02-2013)

‹
1
2
...
759
760
761
762
763
764
765
...
1087
1088
›

11416 . কি বাের্ডের কোন দুটি কি’র সমন্বয়ে সেন্টার এলাইনমেন্ট করা যাবে?

11417 . ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস প্রতিষ্ঠার উদ্যোক্তা কে?

11418 . বরেন্দ্র রিসার্চ সােসাইটি' কোথায় এবং কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?

11419 . “A Brief History of Seven Killings” বইটির লেখক কে?

11420 . নাগাসাকি নগরীতে বিস্ফোরিত পারমাণবিক বােমার নাম কী ছিল?

11421 . কৃষক প্রজা পার্টি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?

11422 . বাের্ডের ওপর তেলরঙে ‘চর দখল’ ছবিটি কার আঁকা?

11423 . সোর্ড অব অনার' সম্মান কাকে দেয়া হয়?

11424 . পাকিস্তানকে বাংলাদেশ ১৯৯৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলায় কোষ মাঠে ব্যরিয়েছে

11425 . কোন ধর্মের সাথে 'নির্বাশ'-এর ধারণা যুক্ত?

11426 . ঢাকার প্রাচীনতম বাংলা সাপ্তাহিক 'ঢাকা প্রকাশ' কবে প্রথম প্রকাশিত হয়?

11427 . কবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড অপরাধী বহিঃসমর্পণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়?

11428 . বাংলাদেশের একমাত্র মহিলা বীর প্রতীকের নাম কী?

11429 . হোমারের মহাকাব্যের নাম কি?

11430 . সংস্কৃতি বলতে কী বোঝায়?

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক