8176 . বাংলা ভাষার আদি স্তরের স্থিতিকাল কোনটি?

A. দশম থেকে চতুর্দশ শতাব্দী
B. একাদশ থেকে পঞ্চদশ শতাব্দী
C. দ্বাদশ থেকে ষোড়শ শতাব্দী
D. ত্রয়োদশ থেকে সপ্তদশ শতাব্দী

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

বাংলা ভাষার আদি স্তরের স্থিতিকাল - দশম থেকে চতুর্দশ শতাব্দী.

১৪ তম (দিন (বিশেষ) বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (শিক্ষা) (01-01-1992) || 1992

A. গ্রাম
B. দ্বীপ
C. গলা
D. গাল

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

B ইউনিট : ২০১১-২০১২ || চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় || 2011

A. বংশ
B. চন্দ্র
C. ঢেঁকি
D. সূর্য

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

বর্তমান বাংলা ভাষাভাষীদের ভূখণ্ডে অনেক আদিকাল থেকে যারা বাস করতো সেইসব আদিবাসীদের ভাষার যে সকল শব্দ বাংলা ভাষায় গৃহীত হয়েছে সে সব শব্দকে বলা হয় দেশি শব্দ। এই আদিবাসীদের মধ্যে আছে - কোল, মুণ্ডা, ভীম, ইত্যাদি। দেশী শব্দের উদাহরণ কুড়ি (বিশ) - কোলভাষা, পেট (উদর) - তামিল ভাষা, চুলা (উনুন) - মুণ্ডারী ভাষা।

B ইউনিট : ২০১১-২০১২ || চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় || 2011

A. ভানু
B. অনিল
C. বলয়
D. বরাভয়

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

B ইউনিট : ২০১১-২০১২ || চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় || 2011

A. বিকাশ
B. পুলক
C. উল্লাস
D. স্ফুরণ

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-2008-(ঢাকা বিভাগ-01) (18-04-2008)

A. গীতাঞ্জলী
B. গিতাঞ্জলী
C. গীতাঞ্জলি
D. গিতাঞ্জলি

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

অপিনিহিতি শব্দের বুৎপত্তিগত অর্থ হল – ( অপি-নি-√ধা-তি) অর্থাৎ শব্দের আগে বসা বা আগে স্থাপন । শব্দ মধ্যস্থ কোনো ব্যঞ্জন ধ্বনির পর যদি ই-কার বা উ-কার থাকে তবে সেই 'ই' বা 'উ' যদি ব্যঞ্জন ধ্বনির আগে উচ্চারিত হয়ে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটায় সেটাই হল অপিনিহিতি।

যেমন: আজি>আইজ; সাধু>সাউধ; রাখিয়া > রাইখ্যা, বাক্য > বাইক্য, সত্য > সইত্য, চারি > চাইর, মারি > মাইর ইত্যাদি।

প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-2008-(ঢাকা বিভাগ-01) (18-04-2008)

A. Action Poer
B. Ballad
C. Lyric
D. Epic

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

C ইউনিট : ২০১১-২০১২ || চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় || 2011

A. সে বই পড়ছে
B. সে গভীর চিন্তায় মগ্ন
C. সে ঘুমিয়ে আছে
D. সে যে চাল চেলেছে তাতে তাকে ষড়যন্ত্রকারী ছাড়া আর কিছু বলা যায় না

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

সমধাতুজ কর্ম : বাক্যের ক্রিয়াপদ ও কর্মপদ যদি একই ধাতু বা ক্রিয়ামূল থেকে গঠিত হয়, তবে তাকে সমধাতুজ কর্মপদ বলে। অর্থাৎ, ক্রিয়াপদ ও কর্মপদ একই শব্দমূল থেকে গঠিত হলে তাকে সমধাতুজ কর্মপদ বলে। যেমন -

আজ এমন ঘুম ঘুমিয়েছি।

এখানে ক্রিয়াপদ ‘ঘুমিয়েছি’, আর কর্মপদ ‘ঘুম’ (কী ঘুমিয়েছি?)। আর এই ‘ঘুমিয়েছি’ আর ‘ঘুম’ দুটি শব্দেরই শব্দমূল ‘ঘুম্’। অর্থাৎ, শব্দ দুইটি একই ধাতু হতে গঠিত (ক্রিয়ার মূলকে ধাতু বলে)। সুতরাং, এই বাক্যে ‘ঘুম’ কর্মটি একটি সমধাতুজ কর্ম। এরকম -

আজ কী খেলা খেললাম। (খেল্)

আর মায়াকান্না কেঁদো না। (কাঁদ্)

১৫ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (01-01-1993)

A. প্রত্যায়ান্ত
B. উপসর্গযুক্ত
C. মাসবদ্ধ
D. মৌলিক

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

8185 . 'অনুশাসন' শব্দের সমার্থক শব্দ কোনটি?

A. অনুশীলন
B. অনুসরণ
C. আবাহন
D. আদেশ

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

8186 . বিবর’ শব্দের অর্থ কী?

A. স্বয়ংবর
B. যাযাবর
C. গহ্বর
D. অম্বর

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

E ইউনিট : 2016-2017 || রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় || 2016

A. ব্যাকরণ বিশেষজ্ঞ
B. ব্যাকরণবিদ
C. বৈয়াকরণ
D. বৈয়াকরণিক

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

বৈয়াকরণ ১. /বিশেষ্য পদ/ ব্যাকরণবিৎ, ব্যাকরনের পন্ডিত ব্যক্তি। ২. /বিশেষণ পদ/ ব্যাকরণ - সম্বন্ধীয়।

৩য় বিজেএস (সহকারী জজ) প্রাথমিক পরীক্ষা (15-09-2008)

A. অব্যয়ীভাব
B. কর্মধার
C. নিত্য সমাস
D. এগুলাের কোনটাই নয়

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

D ইউনিট : ২০১২-২০১৩ || চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় || 2012

A. বাক্যের সরল ও জটিল রূপে
B. শব্দের রূপগত ভিন্নতায়
C. তৎসম ও অতৎসম শব্দের ব্যবহারে
D. ক্রিয়াপদ ও সর্বনাম পদের রূপগত ভিন্নতায়

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

ক্রিয়াপদ ও সর্বনাম পদের রূপগত ভিন্নতায় সাধু ভাষা ও চলিত ভাষার পার্থক্য বিদ্যমান।

সাধু ও চলিত ভাষার পার্থক্য: বাংলা ভাষার দুটি রূপ—সাধু ভাষা ও চলিত ভাষা। দুটি রূপের মধ্যে যেমন প্রকৃতিগত সাদৃশ্য রয়েছে, তেমনি পার্থক্যও রয়েছে।

নিচে সাধু ও চলিত ভাষার পার্থক্য আলোচনা করা হলো

ক্রম সাধু ভাষা চলিত ভাষা

১ যে ভাষায় সাধারণত সাহিত্য রচিত হয় এবং যা মার্জিত ও সর্বজনস্বীকৃত, তাই সাধু ভাষা। শিক্ষিত লোক সাধারণ কথাবার্তায় যে ভাষা ব্যবহার করে থাকে, তা - ই চলিত ভাষা।

২ সাধু ভাষা ব্যাকরণের সুনির্দিষ্ট ও সুনির্ধারিত নিয়মের অনুসারী। চলিত ভাষার সুনির্ধারিত ব্যাকরণ আজও তৈরি হয়নি।

৩ সাধু ভাষা গুরুগম্ভীর ও আভিজাত্যের অধিকারী। চলিত ভাষা সহজ ও স্বাভাবিক। এ ভাষা মানুষের মনোভাব প্রকাশে উপযোগী।

৪ সাধু ভাষার কাঠামো সাধারণত অপরিবর্তনীয়। ৪। চলিত ভাষা পরিবর্তনশীল।

৫ সাধু ভাষা নাটকের সংলাপ, আলাপ - আলোচনা ও বক্তৃতায় তেমন উপযোগী নয়। চলিত ভাষা নাটকের সংলাপ, আলাপ - আলোচনা ও বক্তৃতায় বেশ উপযোগী।

৬ সাধু ভাষায় ক্রিয়া ও সর্বনাম পদগুলো সাধারণত দীর্ঘ হয়ে থাকে। যেমন—খাইতেছি, তাহারা ইত্যাদি। চলিত ভাষায় ক্রিয়া এবং সর্বনাম পদগুলো সংক্ষিপ্ত। যেমন—খাচ্ছি, তারা ইত্যাদি।

৭ এ ভাষা প্রাচীন। এটি আধুনিক।

৮ সাধু ভাষায় তৎসম শব্দের প্রয়োগ বেশি। চলিত ভাষায় অর্ধতৎসম, তদ্ভব, দেশি ও বিদেশি শব্দের প্রয়োগ বেশি।

৯ সাধু ভাষা কৃত্রিম। চলিত ভাষা কৃত্রিমতা - বর্জিত।

১০ ৫। চলিত ভাষা কৃত্রিমতা - বর্জিত। চলিত ভাষায় এদের প্রয়োগ লক্ষণীয়।

সাধুরীতি থেকে চলিতরীতিতে পরিবর্তনের নিয়ম

নিচে উল্লিখিত নিয়মগুলো অনুসরণ করে সাধু ভাষাকে চলিত ভাষায় রূপান্তরিত করা যায়:

ই - স্বরধ্বনির লোপ: ক্রিয়াপদের মধ্যে ই - স্বরধ্বনি থাকলে চলিত রীতিতে ই - স্বরধ্বনি লোপ পায়। যেমন—খাইব>খাব, আসিবে>আসবে।

উ - স্বরধ্বনির লোপ: চলিত রীতিতে উ - স্বরধ্বনি লোপ পায়। যেমন—হউক>হোক, থাউক>থাক।

হ - কারের লোপ: চলিত ভাষায় রূপান্তরের সময় পদের মধ্যে হ - কারের লোপ হয়। যেমন—তাহা>তা, যাহা>যা।

উ - ধ্বনির পরিবর্তন: পদের শেষে অ - আ স্বরধ্বনি থাকলে চলিতরীতিতে পূর্ববর্তী উ - স্বরধ্বনি ও - ধ্বনিতে পরিবর্তিত হয়। যেমন—শুন>শোন উঠে>ওঠে।

আ - ধ্বনির পরিবর্তন: পূর্ববর্তী ই - ধ্বনির প্রভাবে পরবর্তী অক্ষরের আ - ধ্বনি এ - ধ্বনিতে পরিবর্তিত হয়। যেমন—গিয়া>গিয়ে মিঠা>মিঠে।

অপিনিহিতি, অভিশ্রুতি ও স্বরসংগতির প্রভাবে পরিবর্তন: অপিনিহিত, অভিশ্রুতি ও স্বরসংগতির প্রভাবে সাধুরীতির পরিবর্তন ঘটে। যেমন—করিয়া>করে, ছুটিয়া>ছুটে।

উদাহরণ:

সাধুরীতি: দেখিলাম, এই সতেরো বছরের মেয়েটির ওপরে যৌবনের সমস্ত আলো আসিয়া পড়িয়াছে, কিন্তু এখনো কৈশোরের কোল হইতে সে জাগিয়া উঠে নাই। ঠিক যেন শৈলচূড়ার বরফের উপর সকালের আলো ঠিকরিয়া পড়িয়াছে, কিন্তু বরফ এখনো গলিল না। আমি জানি, কী অকলঙ্ক শুভ্র সে!

চলিতরীতি: দেখলাম, এ সতেরো বছরের মেয়েটির ওপরে যৌবনের সমস্ত আলো এসে পড়েছে, কিন্তু এখনো কৈশোরের কোল থেকে সে জেগে ওঠেনি। ঠিক যেন শৈলচূড়ার বরফের ওপর সকালের আলো ঠিকরে পড়েছে, কিন্তু বরফ এখনো গলল না। আমি জানি, কী অকলঙ্ক শুভ্র সে!

১৫ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (01-01-1993)

A. শব্দ দুটিতে উপসর্গটি মোটামুটি একই অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে
B. শব্দ দুটিতে উপসর্গটি একই অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে
C. দুটি শব্দে উপসর্গটি অর্থ দু রকম
D. দুটি শব্দে উপসর্গটি অর্থ আপাতবিচারে ভিন্ন হলেও আসলে এক

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

' অবমূল্যায়ন' ও 'অবদান' শব্দ দুটিতে 'অব' উপসর্গটির অর্থ দু'রকম |

১৬ তম (বিশেষ) বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (শিক্ষা) (01-01-1994)

8176 . বাংলা ভাষার আদি স্তরের স্থিতিকাল কোনটি?

8177 . ‘গন্ডদেশ’ শব্দের অর্থ কী?

8178 . কোনটি দেশী শব্দ?

8179 . বাতাস' শব্দের প্রতিশব্দ কী?

8180 . কোনটি ‘উচ্ছাস’ শব্দের প্রতিশব্দ নয়?

8181 . কোনটি শুদ্ধ বানান?

8182 . 'গীতিকবিতা'-এর সমার্থক শব্দ কোনটি ?

8183 . কোন বাক্যটিতে সমধাতুজ কর্ম আছে?

8184 . দৈনিক’ কোন ধরনের শব্দ?

8185 . 'অনুশাসন' শব্দের সমার্থক শব্দ কোনটি?

8186 . বিবর’ শব্দের অর্থ কী?

8187 . 'যিনি ভালো ব্যাকরণ জানেন' তিনি হলেন--

8188 . প্রকৃষ্ট যে ডাত' কোন সমাস?

8189 . সাধু ভাষা ও চলিত ভাষার পার্থক্য-----

8190 . ' অবমূল্যায়ন' ও 'অবদান' শব্দ দুটিতে 'অব' উপসর্গটি সম্পর্কে কোন মন্তব্যটি ঠিক?

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক