16 . কোনটি রবি ফসল নয়?

A. গম
B. মুলা
C. টমেটো
D. কচু

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

শসা রবি ফসল নয়। এটি সাধারণত গ্রীষ্মকালীন বা খরিফ ফসল হিসেবে চাষ করা হয়। রবি ফসল শীতকালে বপন করা হয় এবং বসন্তে কাটা হয়। এর উদাহরণ হল সরিষা, গম এবং যব।

বিমান বাংলাদেশ এ্যারলাইেন্স লিমিটেড || ট্রাফিক হেলপার (04-10-2024) || 2024

A. সিলেট
B. পঞ্চগড়
C. চট্টগ্রাম
D. মৌলভীবাজার

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলায় সর্বাধিক চা বাগান রয়েছে। বাংলাদেশ চা বোর্ড এর তথ্য অনুসারে মৌলভীবাজারে ৯০ টি চা বাগান রয়েছে। দ্বিতীয় সর্বাধিক চা বাগান রয়েছে হবিগঞ্জে, ২৩ টি। সিলেটে ২০টি চা বাগান রয়েছে। সুনামগঞ্জে কোনো চা বাগান নেই।

E ইউনিট : 2010-2011 || রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় || 2010

A. চাপালিশ
B. গর্জন
C. শাল
D. বৈলাম

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

শাল (Shorea robusta) এ উদ্যানের প্রধান বৃক্ষ।

ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানের প্রধান বৃক্ষ প্রজাতির নাম - শাল (Shorea robusta) এ উদ্যানের প্রধান বৃক্ষ।

কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর || বিভিন্ন পদ (১৮-২০ গ্রেড) (10-05-2024) |

A. ঢাকা
B. চট্টগ্রাম
C. বরিশাল
D. নীলফামারী

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

বর্তমানে বাংলাদেশে চালুকৃত সরকারী ইপিজেডের সংখ্যা ৯টি ও বেসকারি-২টি ( রাঙ্গউনিয়া, চট্টগ্রাম,এবং কোরিয়ান EPZ) এগুলো হলো-
১।আদমজী ইপিজেড, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়নগঞ্জ।
২।চট্টগ্রাম ইপিজেড, দক্ষিন হালিশহর, চট্টগ্রাম।
৩।কুমিল-ইপিজেড ।
৪।ঢাকা ইপিজেড, সাভার, ঢাকা।
৫।ঈশ্বরদ্বী ইপিজেড, ঈশ্বরদ্বী, পাবনা।
৬।কর্ণফুলি ইপিজেড, উত্তর পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম ।
৭।মংলা ইপিজেড, মংলা, বাগেরহাট।
৮।উত্তরা ইপিজেড, সোনারায়, নীলফামারী
৯। সর্বশেষ ৯ম ইপিজেট পটুয়াখালী।

বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন || নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর || মিডওয়াইফ (10-06-2024)

A. ১৯৩৬ সাল
B. ১৯০৫ সাল
C. ১৯১১ সাল
D. ১৯৪৭ সাল

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

কৃষক প্রজা পার্টি আর্থ - সামাজিক কর্মসূচি সম্বলিত এ রাজনৈতিক দলটি ১৯৩৬ থেকে ১৯৪৩ পর্যন্ত বাংলার রাজনীতিতে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করেছিল। ১৯৩৬ সালে প্রতিষ্ঠিত কৃষক প্রজা পার্টি ছিল নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতির ফসল। ১৯১৯ সালের ভারত শাসন আইনের আওতায় মুসলমান গণ্যমান্য ব্যক্তিদের রাজনৈতিক দলসমূহ ও সমিতিগুলির দ্রুত ভাঙ্গাগড়া চলতে থাকে। বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের মুসলমান নেতৃবৃন্দের সমন্বয়ে নিখিলবঙ্গ প্রজা সমিতি (All Bengal Tenants Association) প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯২৯ সালে। স্যার আব্দুর রহিম এ সমিতির সভাপতি এবং আরও পাঁচজন সহ - সভাপতি ছিলেন। এ.কে ফজলুল হক ছিলেন এ পাঁচজনের মধ্যে প্রথম সহ - সভাপতি। ১৯৩০ দশকের মন্দার প্রেক্ষাপটে পূর্ব বঙ্গের প্রায় সকল জেলায় প্রজা সমিতি গঠিত হয়। ফজলুল হক প্রজা রাজনীতির মধ্যে উজ্জ্বল ভবিষ্যত দেখতে পান এবং পূর্ব বাংলার অংশকে সঙ্গে করে তিনি নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতি থেকে বেরিয়ে এসে কৃষক প্রজা পার্টি (কে.পি.পি) নামে একটি নিয়মিত রাজনৈতিক দল গঠন করেন। এ পদক্ষেপের পূর্বে সমিতির সভাপতির পদ পূরণ নিয়ে একটি বিবাদের সূত্রপাত হয়। ১৯৩৪ সালে ভারতের আইন সভার সভাপতি নির্বাচিত হলে স্যার আব্দুর রহিম নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতির সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেন। সমিতির সদস্যরা পূর্ব বাংলা ও পশ্চিম বাংলা - এ বৃহূৎ আঞ্চলিক ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। পূর্ব বাংলার পক্ষ থেকে এ.কে ফজলুল হক সভাপতির পদের প্রত্যাশী ছিলেন, অন্যদিকে পশ্চিম বাংলা দলের পক্ষ থেকে খান বাহাদুর এ. মমিন এ পদের জন্য খুবই আগ্রহ প্রকাশ করেন। এ পরিস্থিতিতে বিতর্ক মীমাংসার জন্য উভয় দল বিদায়ী সভাপতির মধ্যস্থতা মেনে নিতে সম্মত হয়। তিনি খান বাহাদুরের প্রতি সমর্থন দেন। এ প্রেক্ষাপটে এ. কে. ফজলুল হক পূর্ব বাংলায় তার সমর্থকদের নিয়ে প্রজা সমিতি ত্যাগ করলেন এবং ১৯৩৬ সালের জুলাই মাসে ঢাকায় কৃষক প্রজা পার্টি প্রতিষ্ঠিত করেন। গ্রামীণ সমাজের নেতা হিসেবে ফজলুল হক আসন্ন নির্বাচনে জনগণের মন জয় করার জন্য একটি কৃষি - ভিত্তিক কর্মসূচির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ভালভাবে ওয়াকিবহাল ছিলেন। কে.পি.পি কর্মসূচিতে কৃষককে জমির একচ্ছত্র মালিকানা দিয়ে জমিদারি প্রথা বিলোপ, খাজনার হার হ্রাস, কৃষক সম্প্রদায়ের ঋণ মওকুফের মাধ্যমে মহাজন শ্রেণির শৃঙ্খল থেকে তাদের মুক্তিদান, কৃষকের মাঝে সুদমুক্ত ঋণ বিতরণ, দেশব্যাপী খাল খননের মাধ্যমে সেচ সুবিধা সৃষ্টি, সর্বগ্রাসী কচুরীপানা পরিষ্কার করে নৌচলাচল সচল করা, বিনাবেতনে প্রাথমিক শিক্ষা চালু ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কৃষককুলের কাছে ফজলুল হকের বক্তৃতা ছিল তার কর্মসূচির মতই আকর্ষণীয়। ফজলুল হকের আবেদন ছিল অসম্প্রদায়িক এবং সে কারণে তিনি নিম্নবর্ণের হিন্দু কৃষক সমাজের কাছেও শ্রদ্ধাভাজন হয়ে ওঠেন। কে.পি.পি নির্বাচনী ইশতাহার শেষ পর্যন্ত সকলের জন্য ‘ডাল ভাত’ এ একটি শ্লোগানে পরিণত হয়। ১৯৩৭ সালের নির্বাচনে কে.পি.পি - র প্রধান দু প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেস ও মুসলিম লীগ। কৃষক ভোটাররা হকের প্রতি বিশাল সমর্থন জানায়। যদিও তার দল মাত্র এক বছর পূর্বে প্রতিষ্ঠিত হয়, কিন্তু নির্বাচনে প্রাপ্ত আসন হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে কেপিপি তৃতীয় স্থান দখল করে। কংগ্রেস পায় ৫২টি আসন, মুসলিম লীগ ৩৯টি, কে.পি.পি ৩৬টি এবং অন্যান্য খন্ডিত দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ২৫০ আসনের বাকিগুলি দখল করে। কে.পি.পি - র টিকেটে নির্বাচিত ৩৬ আসনের ৩৩টি আসে পূর্ব বঙ্গ থেকে। এর ফলে কে.পি.পি পূর্ব বঙ্গের একটি দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, অভাবনীয় নির্বাচনী বিজয়ের পর পরই কে.পি.পির পতন শুরু হয়। কে.পি.পি নেতা এ.কে ফজলুল হক মুসলিম লীগ ও আরও কয়েকটি ক্ষুদ্র দল ও স্বতন্ত্র সদস্যের সমর্থনে ও অংশগ্রহণে একটি কোয়ালিশন মন্ত্রিসভা গঠন করেন। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ফজলুল হককে দলকে সংহত করার পরিবর্তে ক্ষমতার রাজনীতিতে বেশি মনোযোগী হতে দেখা যায়। তার মন্ত্রিসভার ১১ জনের মধ্যে মাত্র ২ জন ছিলেন কে.পি.পি এবং বাকিরা মুসলিম লীগ ও সংখ্যালঘু দলগুলি থেকে। দলের সাধারণ সম্পাদক শামসুদ্দীন আহমেদের নেতৃত্বে অসন্তষ্ট কে.পি.পি নেতৃবৃন্দ সংসদে আলাদা দল হিসেবে আসন গ্রহণ করেন। বিদ্রোহী গ্রুপটি ১৯৩৭ সালের ১১ সেপ্টেম্বর রংপুরের গাইবান্ধায় দলের সাধারণ সভা ডাকেন এবং হক ও তার অনুসারীদের দল থেকে বহিষ্কার করেন। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে হকও বিদ্রোহীদের বহিষ্কার করেন। কংগ্রেসের প্রচন্ড বিরোধিতার মুখে ক্ষমতা ধরে রাখতে, ১৯৩৭ সালের ১৫ অক্টোবর লক্ষ্ণৌ অধিবেশনে ফজলুল হক মুসলিম লীগে যোগদান করেন। লীগের চাপে হকের মন্ত্রিসভার কে.পি.পি সদস্য নওশের আলীকে ১৯৩৮ সালের ২২ জুন পদত্যাগে বাধ্য করা হয়। এদিকে মন্ত্রিসভায় হক কে.পি.পি - র একমাত্র সদস্য থাকেন। নভেম্বর ১৯৩৭ সাল থেকে মুসলিম লীগ নেতৃবৃন্দ তৃণমূল পর্যায় থেকে দলকে সংগঠিত শুরু করেন। মুসলিম লীগের দ্রুত সম্প্রসারণের সঙ্গে সঙ্গে কে.পি.পি সংকুচিত হতে থাকে। লীগের উত্থান এতটাই দ্রুত ও সাবলিল ছিল যে, ১৯৪৩ সালে যখন হক মন্ত্রিসভার পতন হয়, তখন বাস্তবে কে.পি.পি অস্তিত্বহীন হয়ে পড়ে। এ ক্ষয়িষ্ণু দল অবশ্য ১৯৪৬ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে এবং মাত্র ৪টি আসন লাভ করে। অন্যদিকে ১৯৩৭ সালে তাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুসলিম লীগ ১১৪টি আসন পায়। দেশ বিভাগের পর এ.কে. ফজলুল হক ঢাকায় চলে আসেন এবং কৃষক - শ্রমিক পার্টি নামে তার দলকে নতুন নামে পুনরজ্জীবিত করেন। ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত এ দল কোন মতে অস্ত্বিত্ব রক্ষা করে। [সিরাজুল ইসলাম]

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (NSI) || ওয়াচ কনস্টেবল (ফিল্ড স্টাফ) (17-09-2021) 2021

A. নিয়মিতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে
B. অনিয়মিতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে
C. ক্রম হ্রাসমান
D. অপরিবর্তিত থাকছে

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

বাংলাদেশে মোট দেশজ উৎপাদনে অবদান রাখে এমন খাতকে বৃহৎ তিন খাতে ভাগ করা হয় - কৃষিখাত, শিল্পখাত ও সেবাখাত। বিগত কয়েকটি অর্থবছর পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, ২০১৪ - ১৫ অর্থবছরে জিডিপিতে কৃষিখাতের অবদান ১৬.০০ শতাংশ থেকে ক্রমশ হ্রাস পেয়ে ( ২০১৭ - ১৮ অর্থবছরে তা দাঁড়িয়েছে ১৪.২৩ শতাংশে (অর্থবছর ২০১৭ - ১৮ : চূড়ান্ত হিসাব।) সুতরাং বলা যায়, দেশের জিডিপিতে কৃষিখাতে অবদান ক্রমহ্রাসমান। তবে জিডিপিতে কৃষিখাতের অবদান ক্রমহ্রাসমান । তবে জিডিপিতে অপর দুটি বৃহৎ খাত সেবা ও শিল্পের অবদান ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

পোস্টমাস্টার জেনারেল এর কার্যালয়-খুলনা || মেইল অপারেটর (26-05-2023) || 2023

A. লক্ষণভোগ
B. গোপালভোগ
C. হিমসাগর
D. বারীআম-৪

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

সমবায় অধিদপ্তর ।। সহকারী প্রশিক্ষক (03-06-2023)

A. ৫ম
B. ৭ম
C. ৯ম
D. ৩য়

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

বিশ্বে সবজি উৎপাদনকারী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ ‍তৃতীয় স্থানে রয়েছে। এটি অনেক বড় অর্জন। এছাড়া প্রতিবছরই বাড়ছে সবজি উৎপাদন ও চাষের পরিমাণ। সবজির অপচয় রোধ খুবই জরুরি উল্লেখ করে এ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বলেন, আমাদের দেশে প্রায় শতকরা ৩৫ ভাগ সবজি বিভিন্নভাবে অপচয় হয়ে থাকে।

সমবায় অধিদপ্তর ।। সহকারী প্রশিক্ষক (03-06-2023)

A. যশোর
B. ময়মনসিংহ
C. ফরিদপুর
D. দিনাজপুর

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

দিনাজপুর জেলা লিচুর জন্য বিখ্যাত। এ জেলায় বাংলাদেশের সেরা লিচু উৎপন্ন হয়। এ জেলায় বিভিন্ন জাতের লিচু উৎপন্ন হয়, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- মাদ্রাজী, বোম্বাই, বেদানা ও চায়না-৩।

সমবায় অধিদপ্তর ।। অফিস সহায়ক (09-06-2023)

A. বরিশাল
B. ময়মনসিংহ
C. ঢাকা
D. কুমিল্লা

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ধান উৎপাদন হয় - ময়মনসিংহ জেলায়। গম বেশি উৎপাদিত হয় - রংপুর জেলায়। তামাক সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত হয় - রংপুর জেলায়।

বাংলাদেশ নৌবাহিনী ।। লস্কর / বাবুর্চি / ওয়ার্ডবয় (20-06-2023)

A. পঞ্চমুখি
B. পঞ্চব্রীহি
C. পঞ্চশীল
D. পঞ্চপান্ড

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

সাধারণত একবার রোপণে ধান গাছে একবার ফলন হয়। কিন্তু ফলন শেষ হওয়ার পর একটি ধান গাছ পুরোপুরি না কেটে একই গাছে বিভিন্ন মৌসুমের উপযোগী আরও চার রকমের ধান কীভাবে উৎপাদন সম্ভব, তা আবিষ্কার করেছেন অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসরত বাংলাদেশি বিজ্ঞানী ড. আবেদ চৌধুরী। কোনো রাসায়নিক ছাড়াই বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির মাধ্যমে প্রায় তিন হাজার প্রজাতির ধানের মিশ্রণ ঘটিয়ে তিনি পাঁচ রকমের এ ধান গাছ আবিষ্কার করেছেন। এ জিন বিজ্ঞানী তার এ আবিষ্কারের নাম দিয়েছেন ‘পঞ্চব্রীহি’।

সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ || প্রভাষক (17-12-2023)

A. বিবিয়ানা
B. তিতাস
C. হরিপুর
D. কৈলাশটিলা

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

দেশে দৈনিক গ্যাস উৎপাদনের অর্ধেকের বেশি আসে হবিগঞ্জের বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্র থেকে। চাহিদা মেটাতে কখনো কখনো সক্ষমতার চেয়ে বেশি উৎপাদন করেছে গ্যাসক্ষেত্রটি।

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন || রাষ্ট্রপতির কার্যালয় || সহকারী প্রটোকল অফিসার (29-04-2024)

A. রংপুর
B. দিনাজপুর
C. বগুড়া
D. সিলেট

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

কঠিন শিলা খনি ১ (এক) টি

খনির নাম ও অবস্থান আবিষ্কারক ও আবিষ্কারের সন গভীরতা (মিটার)

মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি, পার্বতীপুর, দিনাজপুর জিএসবি, ১৯৭৪ ১২৮

A. ১ম
B. ২য়
C. ৩য়
D. ৪র্থ

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

ধান উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান ৩য় । (FAO ফুড আউটলুক ২০২৩)

A. বেগুন
B. আম
C. আলু
D. টমেটো

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

আলুর উন্নত জাত – ডায়মন্ড (৩৭ তম বিসিএস), কার্ডিনাল, কুফরী ও সিন্দুরী

১৮ তম বেসরকারি প্রভাষক নিবন্ধন পরীক্ষা (15-03-2024)

16 . কোনটি রবি ফসল নয়?

17 . বাংলাদেশের সর্বাধিক চা বাগান কোন জেলায় অবস্থিত?

18 . ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানের প্রধান বৃক্ষ প্রজাতি কি?

19 . দেশের কৃষিভিত্তিক ইপিজেড কোথায় অবস্থিত?

20 . কৃষক প্রজা পার্টি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?

21 . বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনে কৃষি খাতের অবদান-

22 . চাঁপাইনবাবগঞ্জের ক্ষীরসাপাতি আমের অন্য নাম কোনটি?

23 . সবজী উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশ কততম দেশ?

24 . সবচেয়ে বেশী লিচু উৎপন্ন হয় কোন জেলায়?

25 . কোন জেলায় সর্বাধিক ধান উৎপন্ন হয়?

26 . বিজ্ঞানী ড. আবেদ চৌধুরী কর্তৃক আবিষ্কৃত বিভিন্ন মৌসুমে একগাছ হতে পাঁচ প্রকারের ধান চাষের পদ্ধতিটি হচ্ছে-

27 . বাংলাদেশের কোন গ্যাসক্ষেত্র থেকে সবচেয়ে বেশি গ্যাস উৎপাদিত হচ্ছে?

28 . 'মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি' কোন জেলায় অবস্থিত?

29 . বিশ্বে ধান উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান কত?

30 . 'সিন্দুরী' বাংলাদেশের কৃষিক্ষেত্রে কীসের নাম?

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক