106 . তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তনের জন্য সংবিধানের যে সংশোধন বাতিল করতে হবে-

A. পঞ্চদশ
B. দ্বাদশ
C. একাদশ
D. ত্রয়োদশ

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তনের জন্য সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল করতে হবে, যার মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্ত করা হয়েছিল।

পঞ্চদশ সংশোধনী: ২০১১ সালে [[!nav>>বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ]] সরকারের আমলে সংবিধানে পঞ্চদশ সংশোধনী আনা হয়। এই সংশোধনীর মাধ্যমে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিধান আনা হয় এবং নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্ত করা হয়।
হাইকোর্টের রায়: হাইকোর্ট পঞ্চদশ সংশোধনীর ২০ ও ২১ ধারাসহ কিছু অংশ সংবিধানের মৌলিক কাঠামোর পরিপন্থী ও বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন। এর ফলে দলীয় সরকারের অধীনে সংসদ নির্বাচনের বিধান বাতিল হয় এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা হয়, তথ্যটি প্রথম আলো-তে প্রকাশিত হয়েছে https://www.prothomalo.com/bangladesh/nwzzidq1q7, প্রথম আলো।
পূর্ববর্তী ত্রয়োদশ সংশোধনী: ১৯৯৬ সালের ত্রয়োদশ সংশোধনী-র মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা পুনর্বহাল করতে হলে এই ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করার রায়টি পুনর্বিবেচনা করতে হবে, যদি ত্রয়োদশ সংশোধনী পুনর্বহাল করা হয় অর্থাৎ এটি বাতিল করা হয়, এই তথ্যটি The Daily Star Bangla-তে প্রকাশিত হয়েছে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. অনুচ্ছেদ ৭
B. অনুচ্ছেদ ৮
C. অনুচ্ছেদ ৭(ক)
D. অনুচ্ছেদ ৭(খ)

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

বাংলাদেশের সংবিধানের ধারা ৭খ অনুযায়ী এর প্রস্তাবনা, প্রথম ভাগের সকল অনুচ্ছেদ, দ্বিতীয় ভাগের সকল অনুচ্ছেদ, এবং অন্যান্য মৌলিক কাঠামো সংক্রান্ত কিছু অনুচ্ছেদ পরিবর্তনযোগ্য নয়, যা সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতে সন্নিবেশিত করা হয়েছে।
বিস্তারিত:

ধারা ৭খ: এই ধারাটি সংবিধানের মৌলিক কাঠামোকে সংশোধন-অযোগ্য ঘোষণা করে।
পঞ্চদশ সংশোধনী: ২০০১ সালের এই সংশোধনীতে ধারা ৭খ সংযোজন করা হয়, যা সংবিধানের কিছু অংশকে চিরস্থায়ী বা সংশোধন-অযোগ্য করে তোলে।

পরিবর্তনযোগ্য নয় এমন অংশসমূহ:

সংবিধানের প্রস্তাবনা
প্রথম ভাগের সকল অনুচ্ছেদ
দ্বিতীয় ভাগের সকল অনুচ্ছেদ
তৃতীয় ভাগের কিছু অনুচ্ছেদ (যা নবম-ক ভাগে বর্ণিত বিধানাবলীর সাপেক্ষে)
একাদশ ভাগের ১৫০ অনুচ্ছেদসহ অন্যান্য মৌলিক কাঠামো সংক্রান্ত অনুচ্ছেদ

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ইউরিয়া ফার্টিলাইজার ফ্যাক্টরি লিমিটেড
B. যমুনা ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড
C. পলাশ ইউরিয়া ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড
D. ন্যাচারাল গ্যাস ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

বাংলাদেশের বৃহত্তম সার কারখানা হলো ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা। এটি দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম সার কারখানা এবং এটি নরসিংদীতে অবস্থিত।
বিস্তারিত:

নাম: ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা।
অবস্থান: নরসিংদী।
গুরুত্ব: এটি দেশের অভ্যন্তরে সারের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি আমদানি নির্ভরতা কমাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
উৎপাদন ক্ষমতা: এখান থেকে বছরে প্রায় ১০ লাখ মেট্রিক টন ইউরিয়া সার উৎপাদন হবে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. বৈদেশিক মুদ্রা বৃদ্ধি পাওয়া
B. অভ্যন্তরীণ জ্বালানীর মূল্যবৃদ্ধি
C. দুর্বল মুদ্রানীতি
D. টাকার অবমূল্যায়ন

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

বিশ্বব্যাংকের মতে বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি বাড়ার কারণ হিসেবে "বৈদেশিক মুদ্রা বৃদ্ধি পাওয়া" নয় বলার কারণ হল এটি সাধারণত কোনো মূল্যবৃদ্ধির সাথে সরাসরি সম্পর্কিত নয়।

মূল্যস্ফীতি তখন ঘটে যখন কোনো দেশের জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি পায় এবং এটি ঘটাতে পারে বিভিন্ন কারণ, যেমন

অভ্যন্তরীণ জ্বালানীর মূল্যবৃদ্ধ
দুর্বল মুদ্রানীতি
টাকার অবমূল্যায়ন

অথচ, বৈদেশিক মুদ্রা বৃদ্ধি কেবলমাত্র অর্থনৈতিক অবস্থার শক্তিশালীকরণের ফলে ঘটে এবং এতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া
B. ভারত ও চীন
C. জার্মানি ও ভিয়েতনাম
D. আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিল

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

বাংলাদেশ মূলত আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিল থেকে সিংহভাগ সয়াবিন তেল আমদানি করে থাকে, কারণ এই দুটি দেশ বিশ্বের শীর্ষ সয়াবিন উৎপাদক এবং বাংলাদেশ তাদের কাছ থেকে প্রচুর পরিমাণে সয়াবিন তেল সরবরাহ পেয়ে থাকে।
মূল কারণ:

বিশ্বের শীর্ষ উৎপাদক: আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিল সয়াবিন উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশ, তাই তাদের কাছ থেকে সয়াবিন তেলের সরবরাহ সহজলভ্য।
বৃহৎ সরবরাহ: বাংলাদেশ আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিল থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে সয়াবিন তেল আমদানি করে তাদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা পূরণ করে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ গোপন করা
B. কর ফাঁকি না দেয়া
C. কোম্পানির মুনাফা লুকানো
D. দেশে বিনিয়োগ পরিস্থিতি না থাকা

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

অর্থ পাচারের প্রধান কারণগুলো হলো দুর্নীতি, অবৈধ সম্পদ গোপন করা, এবং আর্থিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, যা অর্থ পাচারকে একটি লাভজনক বিকল্প করে তোলে। অন্যদিকে, "অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সঠিক বিনিয়োগ" বা "বৈধ পথে অর্থ দেশের অর্থনীতিতে সার্কুলেট করা" অর্থ পাচারের কারণ নয়, বরং অর্থ পাচারের সম্পূর্ণ বিপরীত একটি প্রক্রিয়া।
অর্থ পাচারের কারণসমূহ:

দুর্নীতি ও অবৈধ সম্পদ: দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ অনেকে দেশে রাখতে নিরাপদ বোধ করেন না, তাই তারা এই অর্থ বাইরে পাচার করেন।
অবৈধ অর্থের উৎস গোপন করা: অর্থ পাচারের মাধ্যমে অবৈধ বা দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত অর্থের উৎস গোপন করা হয় এবং এটিকে বৈধ করার চেষ্টা করা হয়।
আর্থিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা: দেশে যখন অর্থনৈতিক বা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা বিরাজ করে, তখন মানুষ নিজেদের টাকা নিরাপদ স্থানে রাখতে চায়, যা অর্থ পাচারের অন্যতম কারণ।
আন্তর্জাতিক সুযোগ: বিভিন্ন দেশে অর্থ পাচার করে বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি করা এবং সেখানে দীর্ঘমেয়াদী সুবিধা পাওয়া অর্থ পাচারের একটি কারণ।

অর্থ পাচারের বিপরীত প্রক্রিয়া:

অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সঠিক বিনিয়োগ: যখন অর্থ দেশের অভ্যন্তরে বৈধ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বিনিয়োগ করা হয়, তখন তা অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে, যেমন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়।
বৈধ পথে অর্থ সার্কুলেশন: অর্থ বৈধ পথে দেশের অর্থনীতিতে প্রবাহিত হলে তা বিভিন্ন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে সাহায্য করে এবং দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে অবদান রাখে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. যুক্তরাষ্ট্র ও ইন্দোনেশিয়ায়
B. যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতে
C. যুক্তরাষ্ট্র ও ফিলিপাইনে
D. শ্রীলংকা ও ফিলিপাইনে

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া অর্থের পাচার সংক্রান্ত ঘটনা সত্যি প্রকৃতির। এই ঘটনায় দেখা যায় যে, চুরি হওয়া অর্থ শ্রীলংকা ও ফিলিপাইনে পাচার করা হয়েছিল। এই তথ্য সঠিক বলতে কারণ হলো:

প্রমাণিত তথ্যের ভিত্তিতে এই দুটি দেশ পাচারের কেন্দ্রে উল্লেখিত হয়েছে।
অর্থ পাচারের ক্ষেত্রে শ্রীলংকা ও ফিলিপাইন অন্যতম গন্তব্য হিসেবে চিহ্নিত হওয়ায়, এটি বিশ্বাসযোগ্য হয়।
অর্থনীতির প্যাকেজ পর্যালোচনা এবং বিভিন্ন প্রতিবেদনে এই তথ্য সংক্রান্ত উল্লেখ রয়েছে।

অতএব, 'শ্রীলংকা ও ফিলিপাইনে' উত্তরটি সঠিক এবং এটি বিষয়টির সঠিক বিপরীতে দাঁড়িয়ে রয়েছে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ০৬-০৮ শতাংশ
B. ০১-০৫ শতাংশ
C. ০৯-১২ শতাংশ
D. ১৩-১৫ শতাংশ

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য মূল্যস্ফীতির সহনশীল মাত্রা ০৬-০৮ শতাংশ হওয়ার কারণ হলো, এটি এমন একটি স্তর যা দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

মূল্যস্ফীতি হচ্ছে একটি দেশের অর্থনৈতিক পরিবেশে পণ্যের দাম বৃদ্ধি। যদি মূল্যস্ফীতি খুব বেশি হয়, তাহলে মানুষ তাদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে সমস্যা অনুভব করে। তাই, ০৬-০৮ শতাংশ হল সেই সীমা যেখানে মূল্যস্ফীতিকে সহ্য করা সম্ভব এবং সাধারণ নাগরিকের অর্থনৈতিক অবস্থা অনেকটা স্থিতিশীল থাকে।

এটি উন্নয়নশীল দেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং উন্নয়ন নিশ্চিত করতে এই সীমার মধ্যে মূল্যস্ফীতি রাখা প্রয়োজন।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. সৌদি আরব
B. মালয়েশিয়া
C. সংযুক্ত আরব আমিরাত
D. ইতালি

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

বর্তমানে সৌদি আরবে সবচেয়ে বেশি প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মরত রয়েছে। বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য সৌদি আরব একটি প্রধান গন্তব্য।

এর প্রধান কারণ হল:

অর্থনৈতিক সুযোগ: সৌদি আরবে বিভিন্ন শিল্প খাতে বাংলাদেশের কর্মীদের চাহিদা রয়েছে, বিশেষ করে নির্মাণ, ম্যানেজমেন্ট এবং হিউম্যান রিসোর্স সেক্টরে।
সহজ ভিসা ব্যবস্থা: সৌদি আরবের ভিসা পাওয়ার প্রক্রিয়া অনেক সময় সহজ এবং দ্রুত হয়ে থাকে।
প্রবাসীদের ব্যবস্থাপনা: সৌদি সরকার প্রবাসীদের জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করে ব্যবস্থা করে, যা বাংলাদেশিদের আকর্ষণ করে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. দারিদ্র হ্রাস করে
B. ভিক্ষাবৃত্তি হ্রাস করে
C. নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করে
D. নারীর অংশগ্রহণ হ্রাস করে

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

বাংলাদেশের গ্রামীণ অর্থনীতিতে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম প্রধানত দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, এবং নারীর ক্ষমতায়ন ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখে। এটি সাধারণ ব্যাংক থেকে ঋণ পেতে অক্ষম দরিদ্র, বেকার এবং প্রান্তিক উদ্যোক্তাদের জন্য স্বল্প সুদে জামানতবিহীন ঋণ সুবিধা প্রদান করে।
মূল কাজসমূহ:

দারিদ্র্য বিমোচন: ক্ষুদ্রঋণ দরিদ্র মানুষকে আয় ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে সহায়তা করে, যা তাদের দারিদ্র্যসীমা থেকে বেরিয়ে আসতে সাহায্য করে।
কর্মসংস্থান সৃষ্টি: ঋণগ্রহীতারা ক্ষুদ্র ব্যবসা শুরু করার জন্য ঋণ ব্যবহার করতে পারেন, যা নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে।
নারীর ক্ষমতায়ন: ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি নারীদের আর্থিক স্বাধীনতা প্রদান করে, যা তাদের নিজস্ব উদ্যোগ গ্রহণ, পরিবারকে আর্থিকভাবে শক্তিশালী করতে এবং সামাজিক ক্ষমতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন: ঋণগ্রহীতাদের সন্তানদের উন্নত শিক্ষা ও পুষ্টির ব্যবস্থা করতে সহায়তা করে, যা দীর্ঘমেয়াদী আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখে।
প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তিকরণ: যারা সাধারণ ব্যাংকিং পরিষেবার আওতায় আসতে পারেন না, এমন প্রান্তিক দরিদ্রদের সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করে তাদের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি করে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. প্রায় ঊনিশ কোটি
B. প্রায় সাড়ে ষোলো কোটি
C. প্রায় আঠারো কোটি
D. প্রায় সতেরো কোটি

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

২০২২ সালের বাংলাদেশ জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুযায়ী, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা হলো ১৬ কোটি ৯৮ লক্ষ ২৮ হাজার ৯১১ জন। এটি ২০২২ সালের শুমারির চূড়ান্ত ফলাফল, যেখানে মোট পুরুষের সংখ্যা ৮ কোটি ১৭ লক্ষ ১২ হাজার ৮২৪ জন এবং নারীর সংখ্যা ৮ কোটি ৩৩ লক্ষ ৪৭ হাজার ২০৬ জন।
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

গণনাকৃত সংখ্যা: ২০২২ সালের ১৫ থেকে ২১ জুন পর্যন্ত পরিচালিত শুমারিতে দেশের মোট জনসংখ্যা গণনা করা হয় ১৬ কোটি ৫১ লক্ষ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন।
সমন্বয়কৃত সংখ্যা: তথ্য সংগ্রহে কিছু এলাকা (যেমন সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও নেত্রকোণা) বন্যার কারণে নির্ধারিত সময়ের পরে শেষ হয়, ফলে চূড়ান্তভাবে সমন্বয়কৃত জনসংখ্যা দাঁড়ায় ১৬ কোটি ৯৮ লক্ষ ২৮ হাজার ৯১১ জন।
জনসংখ্যার ঘনত্ব: এই শুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১১১৯ জন, যা বিশ্বের অন্যতম সর্বোচ্চ জনসংখ্যার ঘনত্ব।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ভূট্টা
B. পাট
C. ধান
D. গোল আলু

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

বিগত ৫০ বছরে বাংলাদেশে ধানের (বিশেষত বোরো) চাষের পরিমাণ ও উৎপাদন তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে, কারণ উচ্চফলনশীল জাতের উন্নয়ন, সেচ ব্যবস্থার উন্নতি এবং অধিক ফলনশীল পদ্ধতির ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। ভুট্টা ও সবজির চাষও বেড়েছে, তবে ধানই প্রধান এবং সর্বাধিক বৃদ্ধিপ্রাপ্ত ফসল।
ধানের উৎপাদন বৃদ্ধির কারণ:

উচ্চফলনশীল জাত (HYV) আবিষ্কার: বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (BARI) এবং অন্যান্য সংস্থার মাধ্যমে উচ্চফলনশীল ও উন্নত জাতের ধানের জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে।
সেচ ব্যবস্থার উন্নতি: সেচ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নতির ফলে ধানের চাষাবাদ সহজ হয়েছে এবং উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবাদি জমির পরিমাণ বৃদ্ধি: বিশেষ করে বোরো ধানের চাষে জমির পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।
উৎপাদন বৃদ্ধির হার: স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে প্রতি হেক্টর জমিতে ধানের উৎপাদন প্রায় দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে।

অন্যান্য ফসলের বৃদ্ধি:

ভুট্টা: ভুট্টার চাষেও ব্যাপক বৃদ্ধি দেখা গেছে। বাংলাদেশ ভুট্টা উৎপাদনে বিশ্বের গড় উৎপাদনকে ছাড়িয়ে গেছে, যা একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন।
সবজি: সারা বছর ধরে চাহিদা থাকায় এবং স্বল্প সময়ে উৎপাদন হওয়ার কারণে শীতকালীন সবজি ও অন্যান্য সবজির চাষও বেড়েছে।

সুতরাং, সামগ্রিকভাবে অন্যান্য ফসলের তুলনায় ধানের উৎপাদন ও চাষের পরিমাণই ৫০ বছরে সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. আখ
B. তামাক
C. ধান
D. চা

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

ছায়া-প্রেমী (শ্যাডোহিটার) অর্থনৈতিক ফসলের একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ হলো চা। চা গাছ সাধারণত উঁচু গাছের ছায়ায় ভালোভাবে বেড়ে ওঠে এবং অন্যান্য ফসলের তুলনায় বেশি ছায়া সহ্য করতে পারে, তাই এটিকে ছায়া-প্রেমী ফসল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কফিও একটি উল্লেখযোগ্য ছায়া-প্রেমী ফসল।
ব্যাখ্যা:

ছায়া-প্রেমী ফসলের বৈশিষ্ট্য: এই ধরনের ফসল সরাসরি তীব্র সূর্যালোকের চেয়ে আংশিক বা প্রাকৃতিক ছায়াকে বেশি পছন্দ করে।
চা: চা গাছকে বড় গাছের ছায়ায় রোপণ করলে এটি ভালোভাবে বৃদ্ধি পায়।
কফি: কফি গাছও গাছের ছাউনির নিচে ভালো জন্মানো সম্ভব, যা একে ছায়া-প্রেমী ফসলের একটি উদাহরণ করে তোলে।
অন্যান্য: আখ ও তামাকের মতো ফসলগুলো সরাসরি সূর্যালোক পছন্দ করে, তাই তারা ছায়া-প্রেমী নয়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ১৮ জানুয়ারি ১৯৬৯
B. ২০ জানুয়ারি ১৯৬৯
C. ২২ জানুয়ারি ১৯৬৯
D. ২৪ জানুয়ারি ১৯৬৯

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

আসাদুজ্জামান আসাদ একজন তরুণ ছাত্রনেতা ছিলেন, যিনি ১৯৬৯ সালের ২০ জানুয়ারি পুলিশের গুলিতে শহিদ হন। এই দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত। আসাদ হত্যাকাণ্ডের পর জনসাধারণের মধ্যে আন্দোলন এবং প্রতিবাদের ঢেউ উঠে, যা eventually একটি বৃহত্তর গণআন্দোলনের অংশ হয়ে ওঠে।
তাই, ২০ জানুয়ারি ১৯৬৯ এই ঘটনাটি ঘটার সঠিক তারিখ।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. কল্যাণ মিত্র
B. রাজু আহমেদ
C. এম আর আকতার মুকুল
D. নারায়ণ ঘোষ (মিতা)

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের জনপ্রিয় অনুষ্ঠান 'জল্লাদের দরবার' এর রচয়িতা ও পরিচালক ছিলেন কল্যাণ মিত্র। এই অনুষ্ঠানে পাকিস্তানি জেনারেল ইয়াহিয়া খান-কে ব্যঙ্গাত্মকভাবে 'কেল্লা ফতে খান' হিসেবে ফুটিয়ে তোলা হতো।

অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্য: 'জল্লাদের দরবার' ছিল একটি ব্যঙ্গাত্মক অনুষ্ঠান যা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসর এবং তাদের নেতাদের বিরুদ্ধে জনগণের ক্ষোভ ও ঘৃণাকে তুলে ধরতো।
কল্যাণ মিত্রের ভূমিকা: কল্যাণ মিত্র শুধু এই অনুষ্ঠানের রচয়িতাই ছিলেন না, তিনি ছিলেন এর পরিচালকও।
প্রভাব: এই অনুষ্ঠানটি মুক্তিকামী মানুষের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল এবং তাদের মনোবল বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

‹
1
2
...
5
6
7
8
9
10
11
...
1120
1121
›

106 . তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তনের জন্য সংবিধানের যে সংশোধন বাতিল করতে হবে-

107 . কোন অনুচ্ছেদ মূলে বাংলাদেশের সংবিধানের মৌলিক বিধানাবলি পরিবর্তনযোগ্য নয়?

108 . বাংলাদেশের বৃহত্তম সার কারখানার নাম-

109 . বিশ্বব্যাংকের মতে বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি বাড়ার কারণ নয় কোনটি?

110 . বাংলাদেশ কোন্ দুটি দেশ হতে সিংহভাগ সয়াবিন তেল আমদানী করে?

111 . অর্থ পাচারের কারণ নয় কোনটি?

112 . বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে চুরি করা অর্থ পাচার করা হয়-

113 . বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোর ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতির সহনশীল মাত্রা হলো-

114 . বর্তমানে পৃথিবীর কোন্ দেশে বেশি প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মরত রয়েছে?

115 . ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম বাংলাদেশের গ্রামীণ অর্থনীতিতে প্রধানত-

116 . ২০২২ সালের জনশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা-

117 . বিগত ৫০ বছরে বাংলাদেশে কোন্ ফসলের চাষ তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে?

118 . ছায়া প্রেমী (shadow loving) অর্থনৈতিক ফসল কোনটি?

119 . কোন তারিখে আসাদুজ্জামান আসাদ পুলিশের গুলিতে শহিদ হন?

120 . স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের জনপ্রিয় অনুষ্ঠান 'জল্লাদের দরবার' এর রচিয়তা কে ছিলেন?

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক