4681 . কৃষ্ণগহ্বরের বৈশিষ্ট্য কোনটি?

A. ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি
B. ভর অত্যন্ত বেশি
C. মহাকর্ষীয় ক্ষেত্র অত্যন্ত শক্তিশালী
D. উপরের সবকটি

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

এই ধারণা অনুযায়ী কৃষ্ণগহ্বর মহাবিশ্বের এমন একটি বস্তু যা এত ঘন সন্নিবিষ্ট বা অতি ক্ষুদ্র আয়তনে এর ভর এত বেশি যে এর মহাকর্ষীয় শক্তি কোন কিছুকেই তার ভিতর থেকে বের হতে দেয় না, এমনকি তড়িৎচুম্বকীয় বিকিরণকেও (যেমন: আলো) নয়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ || উপ-সহকারী প্রকৌশলী (ই/এম) হিসাব সহকারী (02-10-2021)

📢 BdMerit অ্যাপে সরকারি চাকরি না হলে সম্পূর্ণ টাকা ফেরত!

BdMerit-এর ১ বছরের প্রিমিয়াম প্যাকেজ কিনে ১০ মাস নিয়মিত প্রস্তুতি নিন—

এর মধ্যে চাকরি না হলে- 🎁 BdMerit দিবে ১০০% ক্যাশব্যাক!

🚀 আজই ডাউনলোড করুন bdMerit-এর অ্যাপ▶️ এবং আপনার সাফল্যের পথ সুগম করুন!

4682 . কৃষিভিত্তিক ইপিজেড যে জেলায় অবস্থিত

A. ঢাকা
B. চট্টগ্রাম
C. বরিশাল
D. নীলফামারী

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

১৯৯৯ সালে কার্যক্রম শুরু করা বাংলাদেশের একমাত্র কৃষিভিত্তিক ইপিজেড উত্তরা ইপিজেড এর অবস্থান নীলফামারী জেলার মঙ্গলশীতে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর || সহকারী কাস্টোডিয়ান/গবেষণা সহকারী (20-11-2023)

A. ১৯৩৬ সাল
B. ১৯০৫ সাল
C. ১৯১১ সাল
D. ১৯৪৭ সাল

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

কৃষক প্রজা পার্টি আর্থ - সামাজিক কর্মসূচি সম্বলিত এ রাজনৈতিক দলটি ১৯৩৬ থেকে ১৯৪৩ পর্যন্ত বাংলার রাজনীতিতে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করেছিল। ১৯৩৬ সালে প্রতিষ্ঠিত কৃষক প্রজা পার্টি ছিল নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতির ফসল। ১৯১৯ সালের ভারত শাসন আইনের আওতায় মুসলমান গণ্যমান্য ব্যক্তিদের রাজনৈতিক দলসমূহ ও সমিতিগুলির দ্রুত ভাঙ্গাগড়া চলতে থাকে। বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের মুসলমান নেতৃবৃন্দের সমন্বয়ে নিখিলবঙ্গ প্রজা সমিতি (All Bengal Tenants Association) প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯২৯ সালে। স্যার আব্দুর রহিম এ সমিতির সভাপতি এবং আরও পাঁচজন সহ - সভাপতি ছিলেন। এ.কে ফজলুল হক ছিলেন এ পাঁচজনের মধ্যে প্রথম সহ - সভাপতি। ১৯৩০ দশকের মন্দার প্রেক্ষাপটে পূর্ব বঙ্গের প্রায় সকল জেলায় প্রজা সমিতি গঠিত হয়। ফজলুল হক প্রজা রাজনীতির মধ্যে উজ্জ্বল ভবিষ্যত দেখতে পান এবং পূর্ব বাংলার অংশকে সঙ্গে করে তিনি নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতি থেকে বেরিয়ে এসে কৃষক প্রজা পার্টি (কে.পি.পি) নামে একটি নিয়মিত রাজনৈতিক দল গঠন করেন। এ পদক্ষেপের পূর্বে সমিতির সভাপতির পদ পূরণ নিয়ে একটি বিবাদের সূত্রপাত হয়। ১৯৩৪ সালে ভারতের আইন সভার সভাপতি নির্বাচিত হলে স্যার আব্দুর রহিম নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতির সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেন। সমিতির সদস্যরা পূর্ব বাংলা ও পশ্চিম বাংলা - এ বৃহূৎ আঞ্চলিক ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। পূর্ব বাংলার পক্ষ থেকে এ.কে ফজলুল হক সভাপতির পদের প্রত্যাশী ছিলেন, অন্যদিকে পশ্চিম বাংলা দলের পক্ষ থেকে খান বাহাদুর এ. মমিন এ পদের জন্য খুবই আগ্রহ প্রকাশ করেন। এ পরিস্থিতিতে বিতর্ক মীমাংসার জন্য উভয় দল বিদায়ী সভাপতির মধ্যস্থতা মেনে নিতে সম্মত হয়। তিনি খান বাহাদুরের প্রতি সমর্থন দেন। এ প্রেক্ষাপটে এ. কে. ফজলুল হক পূর্ব বাংলায় তার সমর্থকদের নিয়ে প্রজা সমিতি ত্যাগ করলেন এবং ১৯৩৬ সালের জুলাই মাসে ঢাকায় কৃষক প্রজা পার্টি প্রতিষ্ঠিত করেন। গ্রামীণ সমাজের নেতা হিসেবে ফজলুল হক আসন্ন নির্বাচনে জনগণের মন জয় করার জন্য একটি কৃষি - ভিত্তিক কর্মসূচির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ভালভাবে ওয়াকিবহাল ছিলেন। কে.পি.পি কর্মসূচিতে কৃষককে জমির একচ্ছত্র মালিকানা দিয়ে জমিদারি প্রথা বিলোপ, খাজনার হার হ্রাস, কৃষক সম্প্রদায়ের ঋণ মওকুফের মাধ্যমে মহাজন শ্রেণির শৃঙ্খল থেকে তাদের মুক্তিদান, কৃষকের মাঝে সুদমুক্ত ঋণ বিতরণ, দেশব্যাপী খাল খননের মাধ্যমে সেচ সুবিধা সৃষ্টি, সর্বগ্রাসী কচুরীপানা পরিষ্কার করে নৌচলাচল সচল করা, বিনাবেতনে প্রাথমিক শিক্ষা চালু ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কৃষককুলের কাছে ফজলুল হকের বক্তৃতা ছিল তার কর্মসূচির মতই আকর্ষণীয়। ফজলুল হকের আবেদন ছিল অসম্প্রদায়িক এবং সে কারণে তিনি নিম্নবর্ণের হিন্দু কৃষক সমাজের কাছেও শ্রদ্ধাভাজন হয়ে ওঠেন। কে.পি.পি নির্বাচনী ইশতাহার শেষ পর্যন্ত সকলের জন্য ‘ডাল ভাত’ এ একটি শ্লোগানে পরিণত হয়। ১৯৩৭ সালের নির্বাচনে কে.পি.পি - র প্রধান দু প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেস ও মুসলিম লীগ। কৃষক ভোটাররা হকের প্রতি বিশাল সমর্থন জানায়। যদিও তার দল মাত্র এক বছর পূর্বে প্রতিষ্ঠিত হয়, কিন্তু নির্বাচনে প্রাপ্ত আসন হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে কেপিপি তৃতীয় স্থান দখল করে। কংগ্রেস পায় ৫২টি আসন, মুসলিম লীগ ৩৯টি, কে.পি.পি ৩৬টি এবং অন্যান্য খন্ডিত দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ২৫০ আসনের বাকিগুলি দখল করে। কে.পি.পি - র টিকেটে নির্বাচিত ৩৬ আসনের ৩৩টি আসে পূর্ব বঙ্গ থেকে। এর ফলে কে.পি.পি পূর্ব বঙ্গের একটি দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, অভাবনীয় নির্বাচনী বিজয়ের পর পরই কে.পি.পির পতন শুরু হয়। কে.পি.পি নেতা এ.কে ফজলুল হক মুসলিম লীগ ও আরও কয়েকটি ক্ষুদ্র দল ও স্বতন্ত্র সদস্যের সমর্থনে ও অংশগ্রহণে একটি কোয়ালিশন মন্ত্রিসভা গঠন করেন। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ফজলুল হককে দলকে সংহত করার পরিবর্তে ক্ষমতার রাজনীতিতে বেশি মনোযোগী হতে দেখা যায়। তার মন্ত্রিসভার ১১ জনের মধ্যে মাত্র ২ জন ছিলেন কে.পি.পি এবং বাকিরা মুসলিম লীগ ও সংখ্যালঘু দলগুলি থেকে। দলের সাধারণ সম্পাদক শামসুদ্দীন আহমেদের নেতৃত্বে অসন্তষ্ট কে.পি.পি নেতৃবৃন্দ সংসদে আলাদা দল হিসেবে আসন গ্রহণ করেন। বিদ্রোহী গ্রুপটি ১৯৩৭ সালের ১১ সেপ্টেম্বর রংপুরের গাইবান্ধায় দলের সাধারণ সভা ডাকেন এবং হক ও তার অনুসারীদের দল থেকে বহিষ্কার করেন। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে হকও বিদ্রোহীদের বহিষ্কার করেন। কংগ্রেসের প্রচন্ড বিরোধিতার মুখে ক্ষমতা ধরে রাখতে, ১৯৩৭ সালের ১৫ অক্টোবর লক্ষ্ণৌ অধিবেশনে ফজলুল হক মুসলিম লীগে যোগদান করেন। লীগের চাপে হকের মন্ত্রিসভার কে.পি.পি সদস্য নওশের আলীকে ১৯৩৮ সালের ২২ জুন পদত্যাগে বাধ্য করা হয়। এদিকে মন্ত্রিসভায় হক কে.পি.পি - র একমাত্র সদস্য থাকেন। নভেম্বর ১৯৩৭ সাল থেকে মুসলিম লীগ নেতৃবৃন্দ তৃণমূল পর্যায় থেকে দলকে সংগঠিত শুরু করেন। মুসলিম লীগের দ্রুত সম্প্রসারণের সঙ্গে সঙ্গে কে.পি.পি সংকুচিত হতে থাকে। লীগের উত্থান এতটাই দ্রুত ও সাবলিল ছিল যে, ১৯৪৩ সালে যখন হক মন্ত্রিসভার পতন হয়, তখন বাস্তবে কে.পি.পি অস্তিত্বহীন হয়ে পড়ে। এ ক্ষয়িষ্ণু দল অবশ্য ১৯৪৬ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে এবং মাত্র ৪টি আসন লাভ করে। অন্যদিকে ১৯৩৭ সালে তাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুসলিম লীগ ১১৪টি আসন পায়। দেশ বিভাগের পর এ.কে. ফজলুল হক ঢাকায় চলে আসেন এবং কৃষক - শ্রমিক পার্টি নামে তার দলকে নতুন নামে পুনরজ্জীবিত করেন। ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত এ দল কোন মতে অস্ত্বিত্ব রক্ষা করে। [সিরাজুল ইসলাম]

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (NSI) || ওয়াচ কনস্টেবল (ফিল্ড স্টাফ) (17-09-2021) 2021

A. ইন্টারনেট ফোরাম
B. বিল গেইটস
C. গুগল
D. হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও গুগল

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ব্যবহার করে মানব মস্তিষ্কের সবচেয়ে বিস্তারিত বা পূর্ণাঙ্গ মানচিত্র তৈরি করেছে হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি ও গুগল। ২০১৪ সালে ইপিলেপ্সি সার্জারির সময় এক রোগীর মস্তিষ্ক থেকে সরানো সেরিব্রাল করটেক্সের এক ঘন মিলিমিটার অংশের ওপর ভিত্তি করে এই গবেষণা পরিচালিত হয়।

তথ্যসূত্র- দৈনিক যুগান্তর, ২০ আগস্ট ২০২৪

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

নেত্রকোনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি || মিটার রিডার কাম মেসেঞ্জার (06-09-2024) || 2024

A. তিস্তা
B. কপোতাক্ষ
C. গড়াই
D. করতোয়া

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

কুষ্টিয়া শহর গড়াই নদীর তীরে অবস্থিত।

গড়াই নদী গঙ্গা তথা পদ্মার একটি প্রধান শাখানদী হিসেবে পরিচিত। এটি বাংলাদেশের দক্ষিণ - পশ্চিমাঞ্চলের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক মধুমতি নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ - পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ২৪।

গড়াই নদীটি কুষ্টিয়া জেলার হাটশহরিপুর ইউনিয়নে প্রবহমান পদ্মা নদী হতে উৎপত্তি লাভ করে মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপজেলার নাকোল ইউনিয়ন পর্যন্ত প্রবাহিত হয়ে মধুমতি নদীতে পতিত হয়েছে

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

ঘ ইউনিট ১৯৯৯-২০০০ || ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় || 1999

A. সমাধি ক্ষেত্র
B. বৌদ্ধ বিহার
C. মন্দির
D. মসজিদ

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

কুমিল্লা জেলার লালমাই – এ অবস্থিত 'ময়নামতি' বৌদ্ধ বিহারের জন্য বিখ্যাত। খ্রিস্টীয় সপ্তম শতাব্দীর শেষ থেকে অষ্টম শতাব্দীর প্রথমভাগে দেব বংশের চতুর্থ রাজা শ্রী ভবদেব এ বৌদ্ধবিহারটি নির্মাণ করেন। ময়নামতি প্রত্নস্থলের কিছু উল্লেখযোগ্য স্থাপনা হলো – কৌটিল্যমুড়া ,শালবন বিহার, ইটাখোলা মুড়া, রুপবান মুড়া প্রভৃতি।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন || সিনিয়র স্টাফ নার্স (30-05-2024)

A. আব্দুল হামিদ খান
B. আখতার হামিদ খান
C. আতাউর রহমান খান
D. আইউব খান

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

বার্ড (BARD) এর পূর্ণ অভিব্যক্তি Bangladesh Academy for Rural Development। ১৯৫৯ সালে কুমিল্লার কোটবাড়িতে প্রখ্যাত সমাজকর্মী আখতার হামীদ খান ব্যক্তিগত উদ্যোগে এ প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন। এ কাডেমির প্রধান উদ্দেশ্য পল্লী তথা গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়ন। BARD - এর বহুমুখী অবদান ও কার্যকলাপের জন্য একে 'কুমিল্লা মডেল' নামে অভিহিত করা হয়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

২২ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (02-02-2001)

A. নাসিরাবাদ
B. ত্রিপুরা
C. সুধারাম
D. সুবর্ণগ্রাম

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

কুমিল্লা জেলার আদি নাম ত্রিপুরা।

কুমিল্লা জেলা (আদিনাম কমলাঙ্ক এর অপভ্রংশ, যার অর্থ পদ্মফুলের দীঘি) বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল ও মহানগরী।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

B ইউনিট : ২০১১-২০১২ || চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় || 2011

A. পশুর
B. মাতামহুরী
C. গোমতী
D. সুরমা

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

কুমিল্লা জেলা গোমতী নদীর তীরে অবস্থিত । এছাড়া মাতামুহুরী নদীর সীমান্তবর্তী জেলা হলো বান্দরবান; সুরমা নদীর তীরবর্তী শহর হলো - সিলেট, ছাতক ও সুনামগঞ্জ এবং মংলা সমুদ্র বন্দর পশুর নদীর তীরে অবস্থিত।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

কন্ট্রোলার জেনারেল ডিফেন্স ফাইনান্স এর কার্যালয়ের অধীন জুনিয়র অডিটর-২০.০৩.২০১৪

A. ১৮৫৫ সালে
B. ১৮৪০ সালে
C. ১৮৪৬ সালে
D. ১৮৪৮ সালে

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

বর্তমান বাতিঘর ১৮২২ খ্রিষ্টাব্দে কর্ণফুলি নদীর মোহনার ৪০ মাইল দূরে কুতুবদিয়াতে এই বাতিঘরটি নির্মাণ করা হয়। ক্যাপ্টেন হেয়ার-এর পরিচালনায় এবং ইঞ্জিনিয়র জে,এইচ,টুগুড -এর নকশায় এই বাতিঘর নির্মাণ করা হয়। ১৮৪৬ খ্রিষ্টাব্দে এই বাতিঘরটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়। সেই সময়ে এর নির্মাণ ব্যয় ছিল ৪৪২৮ টাকা।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট কোম্পানি || Junior Executive Trainee (Electronics) (26-05-2023)

A. CTRL+E
B. CTRL+L
C. CTRL+J
D. CTRL+R

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (NSI) || ওয়াচ কনস্টেবল (ফিল্ড স্টাফ) (17-09-2021) 2021

A. পেট্রোল
B. ডিজেল
C. গ্যাস
D. স্টীম

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

মোটর গাড়ির যে প্রকোষ্ঠে বায়ু ও পেট্রোল মিশ্রিত করা হয় তাই হলো কার্বুরেটর। বায়ু ও পেট্রোলের মিশ্রণ তৈরি হওয়ার পরে এটিকে দহন প্রকোষ্ঠে পাঠিয়ে দেয়া হয়। সব ইঞ্জিনে কার্বুরেটর থানে না। শুধু পেট্রােল ইঞ্জিনে ৩ টি থাকে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

4693 . কার্তিক ও অগ্রহায়ণ এই দুই মাস নিয়ে কোন কাল?

A. বর্ষা
B. শরৎ
C. হেমন্ত
D. বসন্ত

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

হেমন্ত হলো ষড়ঋতুর চতুর্থ ঋতু, যা কার্তিক ও অগ্রহায়ণ মাসের সমন্বয়ে গঠিত। শরৎকালের পর এই ঋতুর আগমন। এর পরে আসে শীত, তাই হেমন্তকে বলা হয় শীতের পূর্বাভাস। কৃত্তিকা ও আর্দ্রা এ দুটি তারার নাম অনুসারে নাম রাখা হয়েছে কার্তিক ও অগ্রহায়ণ মাসের। ‘মরা’ কার্তিকের পর আসে সর্বজনীন লৌকিক উৎসব নবান্ন। ‘অগ্র’ ও ‘হায়ণ’ এ দু’অংশের অর্থ যথাক্রমে ‘ধান’ ও ‘কাটার মওসুম’। সম্রাট আকবর অগ্রহায়ণ মাসকেই বছরের প্রথম মাস বা খাজনা তোলার মাস ঘোষণা দিয়েছিলেন।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-2019-(৪র্থ ধাপ-২৮১৫-01) (24-06-2019)

A. হিন্দি
B. আরবি
C. উর্দু
D. জাপানি

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

কারাগারের রোজনামচা' সর্বশেষ আরবি ভাষায় অনূদিত হয়েছে (অনুবাদক: ড. আব্দুস সালাম)

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

সিভিল সার্জন এর কার্যালয়-পাবনা || স্বাস্থ্য সহকারি (10-05-2024)

A. রাষ্ট্রপতি
B. প্রধানমন্ত্রী
C. প্রধান বিচারপতি
D. সেনাপ্রধান

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির উপর আদালতের এখতিয়ার নেই। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান হচ্ছে রাষ্ট্রপতি। তিনি পদ মর্যাদার দিক থেকে সর্ব শীর্ষ ব্যক্তিত্ব।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

প্রাক-প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-2013-(সুরমা-04) (11-04-2013)

4681 . কৃষ্ণগহ্বরের বৈশিষ্ট্য কোনটি?

BdMerit-এর ১ বছরের প্রিমিয়াম প্যাকেজ কিনে ১০ মাস নিয়মিত প্রস্তুতি নিন—

এর মধ্যে চাকরি না হলে- 🎁 BdMerit দিবে ১০০% ক্যাশব্যাক!

🚀 আজই ডাউনলোড করুন bdMerit-এর অ্যাপ▶️ এবং আপনার সাফল্যের পথ সুগম করুন!

4682 . কৃষিভিত্তিক ইপিজেড যে জেলায় অবস্থিত

4683 . কৃষক প্রজা পার্টি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?

4684 . কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে মানব মস্তিষ্কে বিস্তারিত মানচিত্র তৈরী করেছে-

4685 . কুষ্টিয়া শহর কোন নদীর তীরে অবস্থিত ?

4686 . কুমিল্লার ময়নামতি কেন বিখ্যাত?

4687 . কুমিল্লা বার্ড এর প্রতিষ্ঠাতা কে?

4688 . কুমিল্লা জেলার আদি নাম কী?

4689 . কুমিল্লা জেলা কোন নদীর তীরে অবস্থিত?

4690 . কুতুবদিয়া বাতিঘর নির্মাণ করা হয় কখন ?

4691 . কি বাের্ডের কোন দুটি কি’র সমন্বয়ে সেন্টার এলাইনমেন্ট করা যাবে?

4692 . কার্বুরেটর কোন ইঞ্জিনের ব্যবহার করা হয়?

4693 . কার্তিক ও অগ্রহায়ণ এই দুই মাস নিয়ে কোন কাল?

4694 . কারাগারের রোজনামচা সর্বশেষ কোন ভাষায় অনুদিত হয়েছে?

4695 . কার কর্তৃত্বের উপর আদালতের কোন এখতিয়ার

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক