1996 . বিদ্যুৎ বিল হিসাবের একক কোনটি?

A. ওয়াট
B. কিলোওয়াট
C. ওয়াট আওয়ার
D. কিলোওয়াট আওয়ার

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

বিদ্যুৎ বিল হিসাবের একক হলো কিলোওয়াট-আওয়ার (kWh) বা ইউনিট। এটি প্রতি মাসে ব্যবহৃত মোট বিদ্যুতের পরিমাণ নির্দেশ করে এবং এই ইউনিটের ওপর ভিত্তি করেই বিদ্যুতের বিল নির্ধারিত হয়।

কীভাবে কিলোওয়াট-আওয়ার (ইউনিট) হিসাব করা হয়:

শক্তি (ওয়াট) * সময় (ঘন্টা) = ইউনিট:
- উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি ১০০০ ওয়াটের একটি এসি ৩ ঘন্টা ধরে চালান, তাহলে ব্যবহৃত বিদ্যুতের পরিমাণ হবে ১০০০ ওয়াট * ৩ ঘন্টা = ৩০০০ ওয়াট-ঘন্টা।
- যেহেতু ১ কিলোওয়াট = ১০০০ ওয়াট, তাই একে কিলোওয়াট-ঘন্টায় রূপান্তর করতে হবে: ৩০০০ ওয়াট-ঘন্টা / ১০০০ = ৩ ইউনিট।

বিল গণনার ধাপ:

মিটার রিডিং পরীক্ষা করুন: আপনার বাড়ির মিটার রিডিং বর্তমান ও পূর্ববর্তী মাসের রিডিং থেকে বিয়োগ করুন।
মোট ইউনিট বের করুন: বিয়োগফলই হলো মাসজুড়ে ব্যবহৃত বিদ্যুতের মোট ইউনিট।
প্রতি ইউনিটের মূল্য নির্ধারণ করুন: আপনার বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার নির্ধারিত ট্যারিফ অনুযায়ী প্রতি ইউনিটের মূল্য কত তা জানতে হবে।
মোট বিল গণনা করুন: ব্যবহৃত ইউনিটকে প্রতি ইউনিটের মূল্য দিয়ে গুণ করলেই আপনার বিদ্যুতের বিল বেরিয়ে আসবে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. গ্যাস
B. ফার্নেস ওয়েল
C. সূর্যের আলো
D. সবক'টি

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

সৌরশক্তি, বায়ু শক্তি, জলবিদ্যুৎ, জৈবশক্তি, ভূতাপীয় শক্তি, সমুদ্রের ঢেউ এবং জোয়ার-ভাটা নবায়নযোগ্য জ্বালানির উদাহরণ। এগুলো এমন সব প্রাকৃতিক সম্পদ থেকে আসে যা মানুষের টাইমস্কেলে পুনরায় পূরণ করা যায়, অর্থাৎ এগুলো ফুরিয়ে যায় না এবং পরিবেশের উপর কম প্রভাব ফেলে।

নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রকারভেদ:

সৌরশক্তি: সূর্যের আলো ও তাপ ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
বায়ু শক্তি: বায়ুপ্রবাহকে কাজে লাগিয়ে টারবাইন ঘোরানো হয়, যা বিদ্যুৎ উৎপাদন করে।
জলবিদ্যুৎ: নদীর জলপ্রবাহ ব্যবহার করে টারবাইন ঘোরানো হয় এবং বিদ্যুৎ তৈরি করা হয়।
জৈবশক্তি (জৈবভর): জৈববস্তু, যেমন গাছপালা ও বর্জ্য থেকে শক্তি উৎপাদন করা হয়।
ভূতাপীয় শক্তি: পৃথিবীর অভ্যন্তরের তাপ ব্যবহার করে শক্তি উৎপন্ন করা হয়।
সমুদ্রের তরঙ্গ ও জোয়ার-ভাটা: সমুদ্রের ঢেউ এবং জোয়ার-ভাটার শক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ তৈরি করা হয়।
হাইড্রোজেন: একটি নবায়নযোগ্য উৎস হিসেবেও বিবেচিত হয়, যা জ্বালানি কোষে ব্যবহৃত হতে পারে।

কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?

জীবাশ্ম জ্বালানির মতো সীমিত ও দূষণকারী উৎসগুলোর ওপর নির্ভরতা কমানোর জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানি গুরুত্বপূর্ণ। এটি একটি টেকসই ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করে এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সাহায্য করে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ভোল্ট
B. এ্যাম্পিয়ার
C. ওয়াট
D. সবক'টি

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

বৈদ্যুতিক বাতির ক্ষমতা (power) নির্ধারণের একক হলো ওয়াট (Watt)। এটি একটি নির্দিষ্ট সময়ে কী পরিমাণ বৈদ্যুতিক শক্তি ব্যবহৃত হচ্ছে বা রূপান্তরিত হচ্ছে তা নির্দেশ করে এবং ১ ওয়াট মানে হলো প্রতি সেকেন্ডে ১ জুল শক্তি ব্যবহার করা।

বিশদ ব্যাখ্যা:

ক্ষমতা (Power): বৈদ্যুতিক ক্ষমতা হলো প্রতি একক সময়ে বৈদ্যুতিক শক্তি স্থানান্তরের হার।
ওয়াট (Watt): এটি বৈদ্যুতিক ক্ষমতার আন্তর্জাতিক একক (SI একক)।
সম্পর্ক: একটি ১০০ ওয়াটের বাল্ব প্রতি সেকেন্ডে ১০০ জুল শক্তি ব্যবহার করে, যা আলোর শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।

সুতরাং, যখন একটি বৈদ্যুতিক বাল্বের ক্ষমতা ওয়াটে উল্লেখ করা হয়, তখন এর দ্বারা বোঝা যায় যে বাল্বটি কত দ্রুত শক্তি ব্যবহার করছে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. তড়িৎ চৌম্বকতরঙ্গ আলোর বেগে গমন করে
B. শব্দতরঙ্গ একধরনের তড়িৎ চৌম্বকতরঙ্গ
C. সকল তরঙ্গেই প্রতিফলন-প্রতিসরণ হয় না
D. তরঙ্গবেগ হলো এর কম্পাঙ্ক ও তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের অনুপাত

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

তরঙ্গ সংক্রান্ত প্রশ্নটির সঠিক উত্তর হলো: 1. তড়িৎ চৌম্বক তরঙ্গ আলোর বেগে গমন করে।

এখানে অন্যান্য বিকল্পগুলো ভুল কেন তা ব্যাখ্যা করা হলো:

২. শব্দতরঙ্গ একধরনের তড়িৎ চৌম্বকতরঙ্গ: এটি ভুল, কারণ শব্দতরঙ্গ যান্ত্রিক তরঙ্গ এবং এর চলাচলের জন্য একটি মাধ্যম (যেমন বায়ু, জল) প্রয়োজন; তড়িৎচৌম্বক তরঙ্গ কোনো মাধ্যমের সাহায্য ছাড়াই চলতে পারে।

৩. সকল তরঙ্গেই প্রতিফলন-প্রতিসরণ হয় না: এটি ভুল, কারণ সকল প্রকার তরঙ্গেই (যেমন আলো, শব্দ, জলতরঙ্গ) প্রতিফলন ও প্রতিসরণ ঘটে, যদিও এর বৈশিষ্ট্যগুলো তরঙ্গের ধরনের ওপর নির্ভর করে।

৪. তরঙ্গবেগ হলো এর কম্পাঙ্ক ও তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের অনুপাত: এটি ভুল। তরঙ্গবেগ (v) হলো কম্পাঙ্ক (f) এবং তরঙ্গদৈর্ঘ্যের (λ) গুণফল, অর্থাৎ v=fλ, অনুপাত নয়।

সুতরাং, তড়িৎচৌম্বক তরঙ্গ আলোর বেগে (শূন্যস্থানে বা মহাশূন্যে) ভ্রমণ করে, এটি একটি সঠিক বিবৃতি।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. এটি একটি রাসায়নিক তরল পদার্থ
B. এটি একটি কাল্পনিক মাধ্যম যা মহাবিশ্বে সর্বত্র বিরাজমান ছিল
C. এ মাধ্যম ছাড়া তাড়িৎ চৌম্বক তরঙ্গ সঞ্চালন সম্ভব নয়
D. এ কাল্পনিক মাধ্যমটির স্থিতিস্থাপক ধর্ম ছিলো

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

ইথার একটি রাসায়নিক যৌগ হলেও, এটি "এ মাধ্যম ছাড়া তাড়িৎচৌম্বক তরঙ্গ সঞ্চালন সম্ভব নয়" – এই কথাটি মিথ্যা। কারণ, মাইকেলসন-মোরলির পরীক্ষা থেকে প্রমাণিত হয়েছে যে ইথারের অস্তিত্ব নেই এবং তাড়িৎচৌম্বক তরঙ্গ, যেমন আলো, কোনো মাধ্যমের সাহায্য ছাড়াই শূন্যস্থানে (vacuum) সঞ্চালিত হতে পারে।

ব্যাখ্যা:

রাসায়নিক ইথার: রসায়নে, ইথার (Ether) হলো একটি জৈব যৌগের শ্রেণী যার একটি অক্সিজেন পরমাণু দুটি অ্যালকাইল বা অ্যারাইল গ্রুপের সাথে যুক্ত থাকে, অর্থাৎ এদের সাধারণ সংকেত $ROR^{\prime }$। এটি একটি বিদ্যমান রাসায়নিক পদার্থ।
পদার্থবিজ্ঞানের ইথার (ইথারের ধারণা): পূর্বে পদার্থবিজ্ঞানীরা মনে করতেন যে আলো বা তাড়িৎচৌম্বক তরঙ্গ সঞ্চালনের জন্য একটি কাল্পনিক মাধ্যম, যার নাম 'ইথার', মহাবিশ্বে সর্বত্র বিরাজমান।
মিথ্যা প্রতিপাদন: মাইকেলসন-মোরলির পরীক্ষা এই ইথার তত্ত্বের বিরুদ্ধে প্রমাণিত হয়। এই পরীক্ষা থেকে জানা যায় যে, আলোর তরঙ্গ প্রকৃতির জন্য কোনো মাধ্যমের প্রয়োজন নেই।
সঠিক তথ্য: তাড়িৎচৌম্বক তরঙ্গ, যেমন আলো, কোনো ইথার মাধ্যম ছাড়াই শূন্যস্থানে সঞ্চালিত হতে পারে, তাই "এ মাধ্যম ছাড়া তাড়িৎচৌম্বক তরঙ্গ সঞ্চালন সম্ভব নয়" - এই ধারণাটিই ভুল।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ৪০ – ৫০ মেগাহার্টজ
B. ১-১০ মেগাহার্টজ
C. ১০-২০ মেগাহার্টজ
D. ২০-৩০ মেগাহার্টজ

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

আল্ট্রাসনোগ্রাফিতে সাধারণত ১ থেকে ১০ মেগাহার্টজ (MHz) কম্পাঙ্কের শব্দ ব্যবহার করা হয়। এই কম্পাঙ্কের শব্দ মানুষের শ্রাব্যসীমার (সাধারণত ২০ হার্টজ থেকে ২০,০০০ হার্টজ) অনেক উপরে, তাই এটি অতিস্বনক (ultrasonic) শব্দ তরঙ্গ নামে পরিচিত।

বিশদ ব্যাখ্যা:

অতিস্বনক শব্দ: ২০ কিলোহার্টজ (২০,০০০ হার্টজ) এর বেশি কম্পাঙ্কের শব্দকে আল্ট্রাসাউন্ড বা অতিস্বনক শব্দ বলা হয়। আল্ট্রাসনোগ্রাফিতে এই ধরনের শব্দ ব্যবহার করা হয়, যা মানুষের কানের কাছে শোনা যায় না।
কম্পাঙ্ক ও ইমেজিং: আল্ট্রাসাউন্ড মেশিন শরীরের গভীরে শব্দ তরঙ্গ পাঠায়। এই শব্দ তরঙ্গ শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ ও টিস্যু থেকে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসে।
ছবির গুণমান: শব্দ তরঙ্গের কম্পাঙ্ক যত বেশি হবে, প্রতিফলিত তরঙ্গ তত সূক্ষ্ম হবে এবং ছবির মান তত উন্নত হবে। তাই, আল্ট্রাসনোগ্রাফির জন্য উচ্চ কম্পাঙ্কের শব্দ ব্যবহার করা হয়, তবে সাধারণত ১-১০ মেগাহার্টজ পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকে।

সহজ কথায়, আল্ট্রাসনোগ্রাফিতে ব্যবহৃত শব্দ তরঙ্গগুলো এত উচ্চ কম্পাঙ্কের হয় যে আমরা সেগুলো শুনতে পাই না, কিন্তু সেগুলো শরীরের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ছবি তৈরি করতে সহায়তা করে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. আইসোটোপ
B. আইসোবার
C. আইসোটোন
D. আইসোমার

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

যেসব পরমাণুর নিউট্রন সংখ্যা সমান কিন্তু প্রোটন সংখ্যা ও ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়, তাদেরকে একে অপরের আইসোটোন বলা হয়। উদাহরণস্বরূপ, বিভিন্ন মৌলের 36S, 37Cl, 38Ar, 39K পরমাণুগুলো একে অপরের আইসোটোন, কারণ এদের সকলের নিউট্রন সংখ্যা সমান, কিন্তু প্রোটন সংখ্যা ও ভর সংখ্যা ভিন্ন ।
আইসোটোন কেন হয়?
আইসোটোন বলতে বিভিন্ন মৌলের ভিন্ন ভিন্ন পরমাণু বোঝায়, যাদের নিউক্লিয়াসে নিউট্রন কণাগুলো সমান থাকে। যেহেতু প্রতিটি মৌলের প্রোটন সংখ্যা নির্ধারিত এবং ভিন্ন, তাই নিউট্রন সংখ্যা সমান হলেও প্রোটন সংখ্যা ভিন্ন হওয়ার কারণে তাদের ভর সংখ্যাও ভিন্ন হয়।
উদাহরণ:

অক্সিজেন (O): এবং ফ্লুরিন (F)-এর কিছু আইসোটোপ হতে পারে। অক্সিজেন পারমাণবিক সংখ্যা ৮ (প্রোটন সংখ্যা ৮)। যদি একটি অক্সিজেন পরমাণুতে ৮টি নিউট্রন থাকে, তবে তার ভর সংখ্যা ১৬ হবে। ফ্লুরিন পারমাণবিক সংখ্যা ৯ (প্রোটন সংখ্যা ৯)। যদি একটি ফ্লুরিন পরমাণুতে ৮টি নিউট্রন থাকে, তাহলে তার ভর সংখ্যা হবে ১৭। সুতরাং, এরা আইসোটোন হবে।
অন্য একটি উদাহরণ হলো সিলিকন, ফসফরাস, এবং সালফার। এদের ভিন্ন ভিন্ন আইসোটোপের নিউট্রন সংখ্যা সমান হতে পারে, যা তাদের আইসোটোন করে তোলে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

2003 . ”অতিবেগুনী” রশ্মির উৎস কী?

A. চন্দ্র
B. সূর্য
C. পৃথিবী
D. অন্যান্য গ্রহ

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

অতিবেগুনী (UV) রশ্মির প্রধান উৎস হলো সূর্য। এছাড়া, কৃত্রিমভাবেও এটি তৈরি করা হয়, যেমন – বৈদ্যুতিক আর্ক, পারদ-বাষ্পের আলো, ট্যানিং ল্যাম্প এবং কালো আলো (black light) থেকে।

প্রাকৃতিক উৎস:

সূর্য: সূর্য থেকে নির্গত তড়িৎ-চুম্বকীয় বিকিরণের একটি অংশ হলো অতিবেগুনী রশ্মি।

কৃত্রিম উৎস:

বৈদ্যুতিক আর্ক: ইলেক্ট্রিক ওয়েল্ডিং (welding) থেকে এই রশ্মি নির্গত হয়।
পারদ-বাষ্পের আলো: কিছু বিশেষ আলো, যেমন – পারদ-বাষ্পের আলো থেকে UV রশ্মি উৎপন্ন হয়।
ট্যানিং ল্যাম্প: ত্বকের ট্যান করার জন্য ব্যবহৃত বিশেষ ল্যাম্প থেকেও UV রশ্মি নির্গত হয়।
কালো আলো (Black light): এটিও এক ধরনের UV রশ্মি, যা বিশেষ কিছু উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়।
বিশেষ জীবাণুনাশক আলো: জীবাণুমুক্ত করার কাজে ব্যবহৃত UVC বিকিরণও এক ধরনের কৃত্রিম উৎস।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

2004 . পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি-

A. ০ ডিগ্রি সে.
B. ৪ ডিগ্রি সে.
C. ১০০ ডিগ্রি সে.
D. -২৭৩ ডিগ্রি সে.

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

পানির ঘনত্ব ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস (4°C) তাপমাত্রায় সবচেয়ে বেশি হয়। অন্যান্য তরল থেকে ভিন্নভাবে, পানির তাপমাত্রা ৪°C থেকে কমালে এর ঘনত্ব কমে যায় এবং তাপমাত্রার পরিবর্তন এটিকে প্রসারিত করে, যা এটিকে একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য দেয়।
কেন ৪°C তাপমাত্রায় ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি হয়?

সাধারণভাবে, বস্তুর তাপমাত্রা কমলে তার ঘনত্ব বাড়ে।
কিন্তু পানিতে দুটি বিপরীত প্রভাব কাজ করে। যখন বরফ গলে তরল পানিতে পরিণত হয়, তখন এর কাঠামো ভেঙে যায় এবং এর ঘনত্ব বাড়ে। তবে, যখন পানির তাপমাত্রা ৪°C এর নিচে কমে যায়, তখন অণুগুলোর মধ্যে হাইড্রোজেন বন্ধনের কারণে একটি স্ফটিক কাঠামো তৈরি হতে শুরু করে, যা পানিকে আরও প্রসারিত করে এবং ঘনত্ব কমিয়ে দেয়।

এই কারণেই ৪°C তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সর্বোচ্চ থাকে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

2005 . অভিকর্যজ ত্বরণের মান কোথায় সবচেয়ে বেশি ?

A. ভূ-কেন্দ্রে
B. ভূ-পৃষ্ঠের উপরে
C. ভূ -পৃষ্ঠে
D. মাটির নিচে

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

Correct Answer: Option A
মুক্তভাবে পড়ন্ত বস্তুর বেগ বৃদ্ধির হারকে অভিকর্ষজ ত্বরণ বলে। ভূপৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণের মান সর্বোচ্চ। ভূপৃষ্ঠ থেকে যতই উপরে বা নিচে যাওয়া যায় ততই g এর মান কমতে থাকে। চন্দ্রপৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণ পৃথিবীর ১/৬ অংশ। সুতরাং কোনাে বস্তুর ওজন সেখানে হবে পৃথিবীর ছয়ভাগের এক ভাগ।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

2006 . খাবার লবণের রাসায়নিক সংকেত নিচের কোনটি?

A. $N a O H$
B. $N a C l$
C. $N a C l_{2}$
D. $K C l$

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

2007 . নিচের কোনটি কঠিন পদার্থ-

A. $S O_{2}$
B. $C o$
C. $N H_{3}$
D. $M g C l_{2}$

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

SO2, CO, NH3 গ্যাস । MgCl2 কঠিন পদার্থ।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. যুক্তরাষ্ট্র
B. ভারত
C. জাপান
D. নেপাল

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

2009 . কোন পদার্থটি চৌম্বক পদার্থ নয়?

A. কাঁচ লোহা
B. ইস্পাত
C. কোবাল্ট
D. অ্যালুমেনিয়াম

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

2010 . সবচেয়ে শক্ত পদার্থ কোনটি?

A. লৌহ
B. ইস্পাত
C. হীরক
D. পাথর

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

1996 . বিদ্যুৎ বিল হিসাবের একক কোনটি?

1997 . কোনটি নবায়নযোগ্য জ্বালানি?

1998 . বৈদ্যুতিক বাতির ক্ষমতা নির্ধারণের একক কী?

1999 . তরঙ্গের বেলায় কোনটি সত্য?

2000 . ইথার সম্বন্ধে কোনটি মিথ্যা?

2001 . আল্ট্রাসনোগ্রাফিতে ব্যবহৃত শব্দের কম্পাঙ্ক কত?

2002 . যেসব পরমাণুর নিউট্রন সংখ্যা সমান থাকে কিন্তু প্রোটন সংখ্যা ও ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়, তাদেরকে বলে-

2003 . ”অতিবেগুনী” রশ্মির উৎস কী?

2004 . পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি-

2005 . অভিকর্যজ ত্বরণের মান কোথায় সবচেয়ে বেশি ?

2008 . সবচেয়ে শক্তিশালী সৌরচুল্লি তৈরি করা হয়েছে কোন দেশে?

2009 . কোন পদার্থটি চৌম্বক পদার্থ নয়?

2010 . সবচেয়ে শক্ত পদার্থ কোনটি?

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক