481 . সংক্ষেপে ইব্রাহিম কার্দির পরিচয় দিন।

  • ইব্রাহিম কার্দির পরিচয় অল্প কথায় দেওয়া সম্ভব নয়। চলুন ইতিহাস থেকে ঘুরে আসি। পানি পথের তৃতীয় যুদ্ধ সংগঠিত হয় ১৭৬১ সালে মুসলিম এবং মারাঠা বাহিনীর মধ্যে। ভারতের হরিয়ানা প্রদেশের অন্তর্গত পানিপথ নামক স্থানে এ যুদ্ধ সংগঠিত হয়। ইতিপূর্বে এ স্থানে দুটি গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ সংগঠিত হয়। যার প্রথমটি হয়েছিল বাবর এবং ইব্রাহিম লোদীর মাঝে। যা ইতিহাসে পানিপথের প্রথম যুদ্ধ নামে পরিচিত। এ যুদ্ধে বাবরের জয়ের মাধ্যমেই ভারতে মুঘল বংশের গোড়া পত্তন হয়। পানি পথের দ্বিতীয় যুদ্ধ সংগঠিত হয় হিন্দু রাজা হেমচন্দ্র হিমু এবং বৈরাম খানের ( আকবর তখন অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছিল তাই তার হাতে সমস্ত দায়িত্ব ন্যস্ত ছিল) মাঝে। এবার আসল কথায় আসি, পানি পথের ৩য় যুদ্ধে মুসলমানদের পক্ষে ছিল আহমদ শাহ আবদালি, নবাব নজিবুদ্দৌলা, নবাব সুজাউদ্দৌলা এবং মেহেদী বেগ কন্যা জোহরা বেগম। অন্যদিকে মারাঠা বাহিনীর নেতৃত্ব দিচ্ছেন পেশোয়া, রঘুনাথ রাও, সদাসিব রাও এবং ইব্রাহিম কার্দি (জোহরা বেগমের জামাই) অর্থাৎ মুসলিম শিবিরে নেতৃত্বদানকারী জোহরা বেগমের স্বামী হচ্ছেন ইব্রাহিম কার্দি।  ইব্রাহিম কার্দির একসময় কর্মসংস্থান ছিল না। তিনি মারাঠা বাহিনীতে যোগদান করেন এবং স্বীয় যোগ্যতায় তিনি পদাধিকার লাভ করেন। নিজ স্বামীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ হচ্ছে দেখে জোহরা বেগম বিপাকে পড়েন এবং গোপনে তার সাথে সাক্ষাৎ অব্যাহত রাখেন। তিনি ইব্রাহিম কার্দিকে মারাঠা শিবির ত্যাগ করে মুসলিম শিবিরে যোগদান করতে চাপ দিতে থাকেন। জোহরাকে ইব্রাহিম ভালোবাসলেও আদর্শগত দিক থেকে ইব্রাহিম অনড় ছিলেন। তাই তিনি মারাঠাদের দুর্দিনে তাদেরকে ছেড়ে আসতে অস্বীকার করেন।  ভয়ংকর এবং বিধ্বংসী যুদ্ধে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হলেও মুসলমানরা জয়লাভ করেন। ইব্রাহিম কার্দি ধরা পড়ে মুসলমান বন্দিশালায় আসেন। জোহরা বেগম তার মুক্তির জন্য যুদ্ধের প্রধান সেনাপতি আহমদ শাহ আবদালির কাছে অনুরোধ করেন। সম্মতিক্রমে মুক্তির ফরমান নিয়ে জোহরা বেগম কারাগারে গেলে ইব্রাহিম কার্দিকে মৃত দেখতে পান।
View Answer Discuss in Forum Workspace Report

482 . আপনি একজন 'সহকারী শিক্ষক'। আপনার দু'দিনের ছুটি প্রয়োজন। ছুটি মঞ্জুরের জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট একটি আবেদন পত্র লিখুন।

  • সহকারী শিক্ষক,

    Xyz স্কুল,

    Xyz জায়গা,

    প্রতি:

    প্রিন্সিপাল

    শ্রদ্ধেয় স্যার/ম্যাম,

    বিষয়: ছুটির জন্য অনুরোধ করা।

    আমার নাম তাই আপনার স্কুলে সহকারী শিক্ষক হিসাবে কাজ করছি। আমি ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত। ডাক্তার ওষুধ ও বিশ্রামের পরামর্শ দিয়েছেন। তাই অনুগ্রহ করে আমাকে ২ দিনের ছুটি দিন অর্থাৎ (থেকে - থেকে) পুনরুদ্ধারের জন্য।

    আপনাকে ধন্যবাদ,

    আপনার বাধ্যতামূলকভাবে,

    তোমার নাম।

View Answer Discuss in Forum Workspace Report

483 . পৃথিবীর আলো আজ পর্যন্ত তাহার নাগাল পায় নাই; কোনদিন পাইবেও না। (প্রসঙ্গ উল্লেখপূর্বক ব্যাখ্যা লিখুন)

  • সাবজেক্ট বা বিষয় থেকেই তিনি বিষয়ীকে চিনতে চান । তৃতীয়ত, এই সাধারণীকৃত সূত্র বা ভাব-উপাদানকেও তিনি সম্পূর্ণরূপে গ্রহণ করেন নি। তিনি গ্ৰহণ করেছেন “মানুষের এক-এক টুকরো মানসিক অংশ”-সম্পূর্ণ ভাব-জীবনও নয়, ভাব-জীবনের একটা খণ্ডাংশ। কোন লেখকের প্রথম প্ৰকাশিত কোনো এক গ্রন্থের বক্তব্য থেকে এত বড়ো সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া নিশ্চয়ই অসমীচীন। কিন্তু এ বক্তব্যের মধ্য দিয়ে ? ? মানিক-প্রতিভার স্বরূপ আমাদের নিকট স্পষ্ট হয়ে ওঠে বলেই এর গুরুত্ব। " মানিক-প্রতিভার দু’একটি সুপরিচিত দৃষ্টান্ত দিয়ে কথাটা পরিষ্কার করছি। পৃথিবীর সাহিত্যে এগুলির স্থান স্বীকার করতেই হবে। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘প্রাগৈতিহাসিক’ (১৯৩৭এ গ্রন্থকারে প্রকাশিত) , অন্যতম। মানিকের নাস্তিক্য-প্ৰতিভারও তা একটা বিশিষ্ট প্ৰমাণ। কথা “ । বস্তুর দিক দিয়ে দেখতে গেলে এ গল্প একটা বীভৎস রোমাণ্টিক কাহিনী । একে বাস্তব বলা অসাধ্য। আর ভাববস্তুর দিক থেকে এর বক্তব্য পরিস্ফুট। গল্পের উপসংহারে-পাচীকে পিঠে লইয়া ভিখু যেখানে জোরে জোরে পথ চলিতেছে ; “দূরে গ্রামের গাছপালার পিছন হইতে নবমীর চাদ আকাশে উঠিয়া আসিয়াছে। ঈশ্বরের পৃথিবীতে শান্ত স্তব্ধতা। “হয়ত ওই চাঁদ আর এই পৃথিবীর ইতিহাস আছে। কিন্তু যে ধারাবাহিক অন্ধকার মাতৃগর্ত হইতে সংগ্ৰহ করিয়া দেহের অভ্যন্তরে লুকাইয়া ভিধু ও পাঁচী পৃথিবীতে আসিয়াছিল এবং যে অন্ধকার তাহারা সন্তানের মাংসল আবেষ্টনীর মধ্যে গোপন রাখিয়া যাইবে তাহা প্ৰাগৈতিহাসিক। পৃথিবীর আলো আজ পর্যন্ত তাহার নাগাল পায় নাই, কোন দিন পাইবেও না।।”
View Answer Discuss in Forum Workspace Report

484 . মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়। (প্রসঙ্গ উল্লেখপূর্বক ব্যাখ্যা লিখুন)

  • মানুষ মরে গেলে তার শরীরের জীবনশক্তি চলে যায় এবং দ্রুতই শরীরে পচে যেতে থাকে, কারণ মৃত্যু প্রক্রিয়া শরীরের জীবনশক্তি স্তব্ধ হয়ে যায়। ... মানুষ বদলায় কারণ ব্যক্তিগত, সামাজিক, বা পরিবর্তনশীল পরিস্থিতির কারণে, ব্যক্তিগত বিকাশ: ব্যক্তির অভিজ্ঞান, শিক্ষা, এবং অনুভবের সাথে সাথে বদলে যায়।
View Answer Discuss in Forum Workspace Report

485 . ভাব সম্প্রসারণ করুন:শুনহ মানুষ ভাইসবার উপরে মানুষ সত্যতাহার উপরে নাই।

  • মুল্ভাব:  মানুষে মানুষে অনেক ধরনের বিভেদ-বৈষম্য থাকতে পারে। কিন্তু সামগ্রিক বিবেচনায় সবচেয়ে বড় সত্য হচ্ছে আমরা সবাই মানুষ।

    সম্প্রসারিত ভাব: সব মানুষ একই সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি। সৃষ্টির মধ্যে মানুষ সর্বশ্রেষ্ঠ। পৃথিবীর একই জল-হাওয়ায় আমরা বেড়ে উঠি। আমাদের সবার রক্তের রং লাল। তাই মানুষ একে অন্যের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়। ভৌগোলিকভাবে আমরা যে যেখানেই থাকি না কেন, অথবা আমরা যে যুগেরই মানুষ হই না কেন, আমাদের একটিই পরিচয় আমরা মানুষ। কখনো কখনো স্বার্থসিদ্ধির জন্য আমরা জাত-কুল-ধর্ম-বর্ণের পার্থক্য তৈরি করে মানুষকে দূরে ঠেলে দিই, এক দল আরেক দলকে ঘৃণা করি, পরস্পর হানাহানিতে লিপ্ত হই। কিন্তু এগুলো আসলে সাময়িক। প্রকৃত ব্যাপার হচ্ছে, আমরা একে অন্যের পরম সুহৃদ। আমাদের উচিত সবাইকে ভ্রাতৃত্ত্বের বন্ধনে আবদ্ধ রাখা। প্রত্যেককে মানুষ হিসেবে মর্যাদা দেয়া এবং তার অধিকার সংরক্ষণে একনিষ্ঠ থাকা। মানুষের মধ্যে নারী-পুরুষ, শিক্ষিত-অশিক্ষিত, ধনী-দরিদ্র, ব্রাহ্মণ-শূদ্র, আশরাফ-আতরাফ, হিন্দু-মুসলমান, বৌদ্ধ-খ্রিস্টান, কেন্দ্রবাসী-প্রান্তবাসী এমন ভাগাভাগি কখনোই কাম্য হতে পারে না। তাতে মানবতার অবমাননা করা হয়। তাই আধুনিককালে এক বিশ্ব, এক জাতি চেতনার বিকাশ ঘটছে দ্রুত। মানব জাতির একই একাত্ম-ধারণা প্রতিষ্ঠিত হলে যুগে যুগে, দেশে দেশে মারামারি, যুদ্ধ-বিগ্রহ কমে আসবে। মানুষ সংঘাত-বিদ্বেষমুক্ত শান্তিপূর্ণ এক বিশ্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। সর্বত্র মনুষ্যত্বের জয়গাথা ঘোষিত হবে। সব ধর্ম-বর্ণ-গোত্রের মানুষকে মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে, বিশুদ্ধভাবে ভালোবাসতে পারলেই বিশ্বে প্রার্থিত সুখ ও সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠিত হবে।

View Answer Discuss in Forum Workspace Report

486 . সারাংশ লিখুন:প্রকৃত জ্ঞানের স্পৃহা না থাকলে শিক্ষা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। তখন পরীক্ষা পাসটাই বড় হয় এবং পাঠ্যপুস্তকের পৃষ্ঠায় জ্ঞান সীমাবদ্ধ থাকে। এ কারণেই পরীক্ষায় পাস করা লোকের অভাব নেই আমাদের দেশে, কিন্তু অভাব আছে জ্ঞানীর। যেখানেই পরীক্ষা পাসের মোহ তরুণ ছাত্র ছাত্রীদের উৎকণ্ঠিত রাখে, সেখানে জ্ঞান নির্বাসিত জীবনযাপন করে। একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে জগতের বুকে অক্ষয় আসন লাভ করতে হলে জ্ঞানের প্রতি তরুণ সমাজকে উন্মুখ করতে হবে। সহজ লাভ আপাত সুখের হলেও পরিণামে কল্যাণ বহন করে না। পরীক্ষা পাসের মোহ থেকে মুক্ত না হলে তরুণ সমাজের সামনে কখনই জ্ঞানের দিগন্ত উন্মোচিত হবে না।

  • সারাংশঃ তরুণ সমাজ পরীক্ষা পাশের জন্যে ব্যতিব্যস্ত হলেও প্রকৃত জ্ঞানচর্চার প্রতি তাদের অনুরাগ নেই। জ্ঞানস্পৃহাহীন শিক্ষা দেশ ও জাতির জন্যে কল্যাণকর হতে পারে না। তাই তরুণ সমাজকে প্রকৃত জ্ঞান অর্জনের জন্যে সচেষ্ট হতে হবে এবং জাতির বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।
View Answer Discuss in Forum Workspace Report

487 . ছন্দ বিশ্লেষণ করুন:আমরা দুজন ভাসিয়া এসেছিযুগল প্রেমের স্রোতেঅনাদিকালের হৃদয় উৎস হতে।আমরা দুজন করিয়াছি খেলাকোটি প্রেমিকের মাঝেবিরহবিধুর নয়নসলিলেমিলন মধুর লাজে।পুরাতন প্রেম নিত্যনূতন সাজে।

  • অনন্ত প্রেমের কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের (৭ই মে, ১৮৬১ - ৭ইআগস্ট, ১৯৪১) (২৫ বৈশাখ, ১২৬৮ -২২ শ্রাবণ, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) বর্ণাঢ্য জীবন নায়িকা-বহুল; প্রেমময়। চিন্তা ও কর্মে প্রেমের বহুমাত্রিক দ্যোতনায় উজ্জ্বল তাঁর গান, কবিতা। অন্তত পাঁচটি গ্রন্থের কথা জানি, যেখানে প্রাধান্য পেয়েছেন প্রেমিক রবীন্দ্রনাথ। আলোচিত হয়েছে রবি জীবনে প্রেম। বইগুলো হলো, ভালোবাসার কাঙাল রবীন্দ্রনাথ/গোলাম মুরশিদ, ওকাম্পোর রবীন্দ্রনাথ/শঙ্খ ঘোষ, রবিজীবনী/প্রশান্ত পাল, রবীন্দ্র জীবনে নারী/মুহাম্মদ জমির হোসেন, মৈত্রেয়ী ও রবীন্দ্রনাথ/হাসনাত আবদুল হাই।

    তিনটি বিষয়বস্তু বারবার তার রচনায় ফিরে ফিরে এসেছে, সেগুলো হলো পূজা, প্রেম আর প্রকৃতি। কিন্তু আধ্যাত্মিকতার কথা মনে রাখলে লক্ষ্য করা যায় যে, বয়স যতো বেড়েছে, ততোই তিনি আনুষ্ঠানিক ধর্ম থেকে সরে গিয়ে মানুষের ধর্মে বিশ্বাস স্থাপন করেছেন। গানে তিনি বার বার নৈর্ব্যক্তিক ঈশ্বরের কাছে আশ্রয় এবং সান্তনা খুঁজেছেন। তা সত্ত্বেও তাঁকে যদি কোনো বিশেষ ধরনের কবি অথবা শিল্পী বলে চিহ্নিত করতেই হয়, তাহলে সম্ভবত প্রেমের কবি অথবা প্রেমের শিল্পী বলেই নাম দিতে হয়। কারণ প্রেম কেবল তার শত শত প্রেমের গান আর কবিতায় প্রকাশ পায়নি, তার প্রকৃতি এবং পূজাও প্রেমের সঙ্গে একাকার হয়ে গেছে। এই ভিন্ন ধরনের বিষয়বস্তুকে বিশ্লেষণ করে আলাদা করা যায় না। প্রেমে দেহের তুলনায় মানসিক এবং আধ্যাত্মিক যোগাযোগ ছিলো অনেক বেশি।

View Answer Discuss in Forum Workspace Report

488 . অ' ধ্বনি উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম উদাহরণসহ লিখুন।

  • 1 . শব্দে শুরুতে যদিও অ  থাকে, এরপর যদি য-ফলাযুক্ত ব্যঞ্জনবর্ণ থাকে অ উচ্চারণ ও - কারের মত হয়। কন্যা (কোননা) বন্যা (বোননা)

    2 . শব্দে শুরুতে যদিও অ  থাকে, এরপর যদি ই,উ, - কার থাকে অ উচ্চারণ ও - কারের মত হয়। অভিযান ( ওভিজান), অতি (ওতি)

    3. শব্দে শুরুতে যদিও অ  থাকে, এরপর যদি যুক্তবর্ণ ‘ক্ষ’ থাকে অ উচ্চারণ ও - কারের মত হয়। লক্ষ (লোকখো)

    4 . শব্দে শুরুতে যদিও অ  থাকে, এরপর যদি ঋ- কার যুক্ত ব্যঞ্জনবর্ণ থাকে অ উচ্চারণ ও - কারের মত হয়। যকৃৎ (জোকৃত) 

    5 . শব্দে শুরুতে যদিও অ  থাকে, এরপর যদি অ যুক্ত র-ফলা থাকলে, আদ্য অ এর  উচ্চারণ উচ্চারণ ও - কারের মত হয়। গ্রন্থ (গোনথো) ব্রত (ব্রাতো)

View Answer Discuss in Forum Workspace Report

489 . চন্দ্রমুখ (ব্যাসবাক্যসহ সমাসের নাম লিখুন)

  • চন্দ্রমুখ=মুখ চন্দ্রের ন্যায়
    কর্মধারয় সমাস
View Answer Discuss in Forum Workspace Report

490 . Copyright (বাংলা পরিভাষা লিখুন)

  • গ্রন্থস্বত্ব; কোনো লেখক বা শিল্পী কর্তৃক তার সৃষ্টকর্মের উপর একটি নির্দিষ্ট সময়ে স্থায়ী আইনগত অধিকার
View Answer Discuss in Forum Workspace Report

491 . Catalogue (বাংলা পরিভাষা লিখুন)

  • তালিকাভুক্ত করা; তালিকা প্রস্তুত করা।
View Answer Discuss in Forum Workspace Report

View Answer Discuss in Forum Workspace Report

493 . Mobile (বাংলা পরিভাষা লিখুন)

  • 'Mobile' শব্দের আক্ষরিক বাংলা অনুবাদ হচ্ছে মুঠোফোন
View Answer Discuss in Forum Workspace Report

494 . Subsidy (বাংলা পরিভাষা লিখুন)

  • সংকটাপন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান কিংবা অন্য কোনো শুভ উদ্যোগে সাহায্য হিসেবে, যুদ্ধলিপ্ত মিত্ররাষ্ট্রকে সহায়তাস্বরূপ কিংবা দ্রব্যমূল্য একটি কাঙ্ক্ষিত স্তরে সীমিত রাখতে বিশেষত সরকার কিংবা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান কর্তৃক বরাদ্দকৃত অর্থ; (সরকারি) অর্থ-সাহায্য; ভরতুকি।
View Answer Discuss in Forum Workspace Report

495 . নারীশিক্ষা ও জাতীয় উন্নয়ন (প্রবন্ধ রচনা করুন)

  • প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে নারীসমাজ যাতে শিক্ষার সুযোগ পায় সে জন্যে প্রয়োজন প্রচলিত ধারার পাশাপাশি বিশেষ ধরনের শিক্ষা পরিকল্পনা। সে ক্ষেত্রে রেডিও, টিভি ইত্যাদি মাধ্যম, লোকরঞ্জনমূলক ও কর্মমুখী শিক্ষা-কর্মসূচি ইত্যাদি নানান পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার। নিরক্ষর নারীর প্রায় ৮০ শতাংশ গ্রামে বসবাস করে। তাই এসব কর্মসূচিকে গ্রামীণ সমাজ ও পরিবেশ উন্নয়ন কর্মসূচির সঙ্গে সম্পৃক্ত ও সমন্বিতভাবে বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন। এসব দিক বিবেচনায় রেখে নারী শিক্ষা সম্প্রসারণে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো নেওয়া যেতে পারে:


    ১. সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, যেন স্কুলগামী ছাত্রী তাদের প্রতিষ্ঠানে নির্বিঘ্নে যাতায়াত করতে পারে।

    ২. প্রতিটি নারীর প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্যে গ্রামপর্যায়ে ছোট ছোট স্কুল স্থাপন, যেন বাড়ি থেকে স্কুলের দূরত্ব খুব বেশি না হয়।

    ৩. শিক্ষাগ্রহণে নারীকে উদ্যোগী ও উৎসাহিত করার লক্ষ্যে সরকারি উপবৃত্তি যথাযথভাবে কাজে লাগানো।

    ৪. শিক্ষাখাতে সরকারের বরাদ্দকৃত অর্থ অবকাঠামো নির্মাণের চেয়ে নারী শিক্ষা সম্প্রসারণে বেশি করে কাজে লাগানো এবং সে ক্ষেত্রে জবাবদিহিতাকে গুরুত্ব প্রদান ।

    ৫. সারা দেশে নারী শিক্ষা আন্দোলন গড়ে তোলা। এই আন্দোলনে শিক্ষানুরাগী সম্প্রদায়কে
    কার্যকরভাবে সম্পৃক্ত করা। অবসরপ্রাপ্ত স্কুলশিক্ষকদের এ কাজে বিশেষভাবে নিয়োগ প্রদান।


    ৬. ধর্মীয় বাধা, সামাজিক কুসংস্কার, আর্থিক দারিদ্র্য ইত্যাদি অন্তরায় কাটিয়ে  শিক্ষার ক্ষেত্রে এগিয়ে আনার জন্যে সামাজিক প্রণোদনা সৃষ্টি করা। এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যম এবং বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনকে বিশেষভাবে কাজে লাগানো।

View Answer Discuss in Forum Workspace Report